সাবেক ইউপি সদস্য ও দীগলবাক উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির বার বার নির্বাচিত সভাপতি, এলাকার বিশিষ্ট শাসিল ব্যক্তিত্ব, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবী শাহ আশ্রব আলী (আসক আলী) আর নেই। (ইন্না..লিল্লা…হি…রাজি..উন) মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
৯মে ২০২৫ শুক্রবার বাংলাদেশ রাত ৯টা ত্রিশ মিনিটে গ্রামের বাড়ী হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার দীগলবাক (পশ্চিম পাড়া) গ্রামে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি গেল কয়কে বছর যাবত তিনি বার্ধক্যজনিত ও নানাবিদ অসুখে ভূগছিলেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পাঁচ পুত্র, চার কন্যা সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
আগামী ১০মে বাদ জোহর দীগলবাক স্থানীয় ঈদগাহে নামাজে জানাজা শেষে তাঁকে পারিবারিক গোরস্থানে সমাহিত করা হবে। তাঁর মৃত্যুসংবাদ লন্ডনে এসে পৌঁছালে এখানেও এলাকাবাসীর মাঝে নেমে আসে শোকের ছায়। তাঁর প্রথম পুত্র যুক্তরাজ্য প্রবাসী শাহ মনসুর আলী নোমান একজন সাংবাদিক কলামিষ্ট ও ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্য। তিনি পিতার অসুখের খবর শুনে গেল সপ্তাহে বাংলাদেশে চলে গেছেন।
এলাকার প্রবীণ মূরব্বী শাহ আশ্রব আলীর মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন ইউকে বাংলা রিপোটার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি সাংবাদিক-গবেষক মতিয়ার চৌধুরী, প্রবাসী বালুচর সোসাল এ্যাসোসিয়েশন ইউকের সভাপতি মিনহাজুর রহমান, নবীগঞ্জ উপজেলা ওয়েলফেলফেয়ার অর্গেনাজেশেনের সভাপতি আব্দুল হালিম চৌধুরী ও সেক্রেটারী আবু তালিম চৌধুরী, নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সহসভাপতি সাংবাদিক গীতিকার মুজিবুর রহমান, শেখ শামীম আহমদ প্রমুখ। এক শোক বার্তায় তারা মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।