বিথী (২৫) রাস্তার মোড়ে একটি গাছের নিচে বসে আছে। সাথে আরো কয়েকজন মেয়ে। সবাই জিন্স ও ফতোয়া। চোখে সানগ্লাস। গলায় মোটা চেইন। বিথী মাঝে মধ্যে উঠে পায়চারি করছে। সবাই ছটফট করছে। মনে হচ্ছে কারো জন্য অপেক্সা করছে। এমন সময় সবাই দৌড় দিয়ে একজন লোককে টেনে হেঁচড়ে গাছের নিচে নিয়ে যায়।বিথী ও তার গ্যাং যে লোকটিকে টানাহেঁচড়া করেছে, লোকটির অপরাধ তাঁর বউকে মেরেছে। বিথীর ক্লাব আছে। ক্লাবের নাম লেডিসগ্যাং। এলাকার মাদক, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, বউপিটানো সহ সমাজে নারীবিদ্বেষী যে সকল কাজ করে মহল্লায়, তাদের শায়েস্তা করে বিথী। মাহিন প্রচণ্ড শান্ত ও ভদ্র ছেলে। বিথীকে পছন্দ করে না। বিথী যে রাস্তায় আড্ডা দেয়, সেই রাস্তা পরিত্যাগ করে অন্য রাস্তা দিয়ে অফিসে যায়। বিথী মাহিনকে পছন্দ করে। বিথী প্রেমিকার মতো অবাক হয়ে মাহিনের দিকে তাঁকিয়ে থাকে। এমন সময় একটি গাড়ি থেকে অপরিচিত একজন যুবক গুলি করে বিথীকে। মাহিন বুকে জড়িয়ে ধরে। মাহিেেনর পিঠে গুলি লাগে। মাহিনের শরীরে গুলি লাগার পর সব অন্ধকার। মাহিন কি বেঁচে থাকে নাকি মৃত্যু বরণ করে? মাহিন ও বিথীর ভালোবাসার পরিণতি জানতে হলে দেখতে হবে ১ঘন্টার টিভি নাটক ,‘লেডিস গ্যাং’!