পাকিস্তানে বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রুপ নিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে অস্বাভাবিক মৌসুমি বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যা প্রায় ১ হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়েছে এবং ৩ কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচূত্য হয়েছেন। বন্যা মোকাবেলায় দেশটির সরকার ইতোমধ্যেই “জাতীয় জরুরি অবস্থা” ঘোষণা করেছে।
পাকিস্তানের ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (এনডিএমএ) অনুসারে জুনের মাঝামাঝি থেকে শুরু হওয়া বন্যায় এ পর্যন্ত অন্তত ৯৩৭ জন মারা গেছে, যার মধ্যে ৩৪৩ জন শিশু রয়েছে।
হতাহতদের অর্ধেকেরও বেশি বেলুচিস্তান এবং দক্ষিণ সিন্ধু প্রদেশের যেখানে রেকর্ড বৃষ্টির মধ্যে যথাক্রমে ২৩৪ এবং ৩০৬ জন মারা গেছে।
বর্তমানে, পাকিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি পানির নিচে রয়েছে, দেশটির চারটি প্রদেশের ১০০ টিরও বেশি জেলা বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বেলুচিস্তানের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। বেলুচিস্তানের রাজধানী কোয়েটা দেশের বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিচ্ছিন্ন রয়েছে বিদ্যূৎ ও ইন্টারনেট সংযোগও। বন্যার কারনে সেখানকার রাস্তা ঘাট ডুবে আছে। ইতিমধ্যেই বেলুচিস্তানে বিমান, সড়ক ও রেল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ যুক্তরাজ্যে তার সরকারী সফর স্থগিত করেছেন। তিনি কয়েক দশকের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির কাছ থেকে তহবিলের জন্য আবেদন জানয়েছেন।
পকিস্তানের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী, শেরি রেহমান বৃহস্পতিবার বলেছেন, দেশে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ইসলামাবাদে এনডিএমএ সদর দফতরে একটি জরুরি কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। ত্রাণ ও উদ্ধারকাজে সাহায্যের জন্য সমস্ত প্রদেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এদিকে এনডিএমএ পূর্বাভাস অনুসারে, বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায়, পাঞ্জাব এবং খাইবার পাখতুনখোয়ার কিছু অংশ আগামী কয়েক দিনের মধ্যে খুব উচ্চ থেকে একটি অতি উচ্চ স্তরের বন্যার সম্মুখীন হতে পারে। বেলুচিস্তানেও বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা জানিয়েছে এনডিএমএ।
পাকিস্তানে বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রুপ নিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে অস্বাভাবিক মৌসুমি বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যা প্রায় ১ হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়েছে এবং ৩ কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচূত্য হয়েছেন। বন্যা মোকাবেলায় দেশটির সরকার ইতোমধ্যেই “জাতীয় জরুরি অবস্থা” ঘোষণা করেছে।
পাকিস্তানের ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (এনডিএমএ) অনুসারে জুনের মাঝামাঝি থেকে শুরু হওয়া বন্যায় এ পর্যন্ত অন্তত ৯৩৭ জন মারা গেছে, যার মধ্যে ৩৪৩ জন শিশু রয়েছে।
হতাহতদের অর্ধেকেরও বেশি বেলুচিস্তান এবং দক্ষিণ সিন্ধু প্রদেশের যেখানে রেকর্ড বৃষ্টির মধ্যে যথাক্রমে ২৩৪ এবং ৩০৬ জন মারা গেছে।
বর্তমানে, পাকিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি পানির নিচে রয়েছে, দেশটির চারটি প্রদেশের ১০০ টিরও বেশি জেলা বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বেলুচিস্তানের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। বেলুচিস্তানের রাজধানী কোয়েটা দেশের বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিচ্ছিন্ন রয়েছে বিদ্যূৎ ও ইন্টারনেট সংযোগও। বন্যার কারনে সেখানকার রাস্তা ঘাট ডুবে আছে। ইতিমধ্যেই বেলুচিস্তানে বিমান, সড়ক ও রেল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ যুক্তরাজ্যে তার সরকারী সফর স্থগিত করেছেন। তিনি কয়েক দশকের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির কাছ থেকে তহবিলের জন্য আবেদন জানয়েছেন।
পকিস্তানের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী, শেরি রেহমান বৃহস্পতিবার বলেছেন, দেশে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ইসলামাবাদে এনডিএমএ সদর দফতরে একটি জরুরি কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। ত্রাণ ও উদ্ধারকাজে সাহায্যের জন্য সমস্ত প্রদেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এদিকে এনডিএমএ পূর্বাভাস অনুসারে, বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায়, পাঞ্জাব এবং খাইবার পাখতুনখোয়ার কিছু অংশ আগামী কয়েক দিনের মধ্যে খুব উচ্চ থেকে একটি অতি উচ্চ স্তরের বন্যার সম্মুখীন হতে পারে। বেলুচিস্তানেও বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা জানিয়েছে এনডিএমএ।