বাংলাদেশকে আগের মতো স্থিতিশীল ঋণমান দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস (এসঅ্যান্ডপি)। আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থাটির বার্ষিক রেটিংয়ে দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশকে ‘বিবি মাইনাস’ দেওয়া হয়েছে।
আর স্বল্পমেয়াদে ‘বি’ রেটিং পেয়েছে বাংলাদেশ। এ ধরনের ঋণমানকে ‘স্থিতিশীল’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বৃহস্পতিবার সংস্থাটির ওয়েবসাইটে এ ঋণমান প্রকাশ করা হয়।
বাংলাদেশের প্রাপ্ত রেটিং স্বল্প ব্যয়ে দীর্ঘমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের নিশ্চয়তা দেয় এবং পুনঃঅর্থায়ন ঝুঁকিকে কমায়। রেটিং দেওয়ার ক্ষেত্রে দেশের মাথাপিছু আয়, রাজস্ব আদায় এবং সুদ পরিশোধসহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
এসঅ্যান্ডপি মনে করে, আগামী তিন অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৭ শতাংশ। বিদেশে কর্মরত শ্রমশক্তি ও রপ্তানি শিল্পের কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বাভাবিক থাকতে পারে। বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগালে এবং নীত সামঞ্জস্যতা আনতে পারলে আগামী এক বছর সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলা করতে পারবে।
তবে নিট বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ বা অর্থায়নের পরিমাণ যদি চলতি হিসাবের শতভাগ ছাড়িয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে ঋণমানের অবনমন হতে পারে। অন্যদিকে, রাজস্ব আয় বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ যদি বাজেট ঘাটতি কমাতে পারে এবং আন্তর্জাতিক বিষয়গুলোতে যদি উন্নতি আনতে পারে, সে ক্ষেত্রে ঋণমান বাড়তে পারে।
বাংলাদেশকে আগের মতো স্থিতিশীল ঋণমান দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস (এসঅ্যান্ডপি)। আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থাটির বার্ষিক রেটিংয়ে দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশকে ‘বিবি মাইনাস’ দেওয়া হয়েছে।
আর স্বল্পমেয়াদে ‘বি’ রেটিং পেয়েছে বাংলাদেশ। এ ধরনের ঋণমানকে ‘স্থিতিশীল’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বৃহস্পতিবার সংস্থাটির ওয়েবসাইটে এ ঋণমান প্রকাশ করা হয়।
বাংলাদেশের প্রাপ্ত রেটিং স্বল্প ব্যয়ে দীর্ঘমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের নিশ্চয়তা দেয় এবং পুনঃঅর্থায়ন ঝুঁকিকে কমায়। রেটিং দেওয়ার ক্ষেত্রে দেশের মাথাপিছু আয়, রাজস্ব আদায় এবং সুদ পরিশোধসহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
এসঅ্যান্ডপি মনে করে, আগামী তিন অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৭ শতাংশ। বিদেশে কর্মরত শ্রমশক্তি ও রপ্তানি শিল্পের কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বাভাবিক থাকতে পারে। বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগালে এবং নীত সামঞ্জস্যতা আনতে পারলে আগামী এক বছর সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলা করতে পারবে।
তবে নিট বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ বা অর্থায়নের পরিমাণ যদি চলতি হিসাবের শতভাগ ছাড়িয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে ঋণমানের অবনমন হতে পারে। অন্যদিকে, রাজস্ব আয় বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ যদি বাজেট ঘাটতি কমাতে পারে এবং আন্তর্জাতিক বিষয়গুলোতে যদি উন্নতি আনতে পারে, সে ক্ষেত্রে ঋণমান বাড়তে পারে।