ডিজেলের আগাম কর অব্যাহতি ও আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। রবিবার (২৮ আগস্ট) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত ৫ আগস্ট রাতে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। এতে বলা হয়, বিশ্ববাজারের সঙ্গে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করতেই ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল এবং অকটেনের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সেদিন রাত ১২টা থেকে জ্বালানি তেলের বর্ধিত দাম কার্যকর হয়।
নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ডিজেল ও কেরোসিনের লিটার ৮০ থেকে ১১৪ টাকা, অকটেনের লিটার ৮৯ থেকে ১৩৫ টাকা, পেট্রোলের লিটার ৮৬ থেকে করা হয়েছে ১৩০ টাকা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনা মহামারি এবং চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটের প্রভাব বাংলাদেশের ওপরও পড়েছে। এসব সংকটের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়। বৃদ্ধি পায় দেশের আমদানি ব্যয়ও। গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের মে পর্যন্ত পণ্য আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৮১৫ কোটি মার্কিন ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশি।
এদিকে শনিবার (২৭ আগস্ট) এক আলোচনা সভায় বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, যুক্তরাজ্যের মতো দেশও জ্বালানির দাম ৮০ শতাংশ বেড়েছে। যুদ্ধের প্রভাবে আমরাও বৈশ্বিক পরিস্থিতির বাইরে নই। সুতরাং আমাদের কিছুটা ধৈর্য ধরতে হবে। বিশ্ববাজারে নিম্নমুখী হলে আমরাও জ্বালানির দাম কমাবো।
তিনি আরো বলেন, বিদ্যুৎ পরিস্থিতি এক মাস আগের তুলনায় এখন অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। চেষ্টা করছি এ অবস্থার আরো উন্নতি করতে।
ডিজেলের আগাম কর অব্যাহতি ও আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। রবিবার (২৮ আগস্ট) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত ৫ আগস্ট রাতে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। এতে বলা হয়, বিশ্ববাজারের সঙ্গে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করতেই ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল এবং অকটেনের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সেদিন রাত ১২টা থেকে জ্বালানি তেলের বর্ধিত দাম কার্যকর হয়।
নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ডিজেল ও কেরোসিনের লিটার ৮০ থেকে ১১৪ টাকা, অকটেনের লিটার ৮৯ থেকে ১৩৫ টাকা, পেট্রোলের লিটার ৮৬ থেকে করা হয়েছে ১৩০ টাকা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনা মহামারি এবং চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটের প্রভাব বাংলাদেশের ওপরও পড়েছে। এসব সংকটের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়। বৃদ্ধি পায় দেশের আমদানি ব্যয়ও। গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের মে পর্যন্ত পণ্য আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৮১৫ কোটি মার্কিন ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশি।
এদিকে শনিবার (২৭ আগস্ট) এক আলোচনা সভায় বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, যুক্তরাজ্যের মতো দেশও জ্বালানির দাম ৮০ শতাংশ বেড়েছে। যুদ্ধের প্রভাবে আমরাও বৈশ্বিক পরিস্থিতির বাইরে নই। সুতরাং আমাদের কিছুটা ধৈর্য ধরতে হবে। বিশ্ববাজারে নিম্নমুখী হলে আমরাও জ্বালানির দাম কমাবো।
তিনি আরো বলেন, বিদ্যুৎ পরিস্থিতি এক মাস আগের তুলনায় এখন অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। চেষ্টা করছি এ অবস্থার আরো উন্নতি করতে।