পাকিস্তানের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক। রোববার ত্রাণবোঝাই দুটি তুর্কি বিমান এসে করাচি পৌঁছেছে।
তুরস্কের এই ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে, তাবু, জরুরি ওষুধ ও শুকনো খাবার।
জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করাচিতে নিযুক্ত তুর্কি কনস্যুল জেনারেল সেমাল সানগু এসব ত্রাণ সামগ্রী পাকিস্তানের বিদ্যুৎ মন্ত্রী খুররম দস্তগীরকে বুঝিয়ে দেন।
প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের পক্ষ থেকে ভ্রাতৃপ্রতিম পাকিস্তানের জনগণের জন্য শুভেচ্ছা হিসেবে এসব ত্রাণ পাঠানো হয়েছে বলে তুর্কি কূটনীতিক জানান।
তুরস্কের রেড ক্রিসেন্ট এরই মধ্যে বন্যাকবলিত বেলুচিস্তানে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
এদিকে, পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি এক হাজার ছাড়িয়েছে। গৃহহীন হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সহায়তার আবেদন করেছে দেশটি।
এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং অন্যান্যরা পাকিস্তানের দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়তা করেছে। এবার পাশে দাঁড়াল তুরস্কও।
তবে আরও অনেক তহবিল প্রয়োজন বলে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সালমান সুফি বলেন, পাকিস্তানের আরও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা দরকার। পাকিস্তান অর্থনৈতিক সমস্যা যখন কাটিয়ে উঠছিল তখনই বন্যার আঘাত এসেছে। উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ এখন বন্যাকবলিতের সহযোগিতায় ব্যয় করা হচ্ছে।
বর্তমানে পাকিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি অংশ বন্যায় প্লাবিত।
খাইবার-পাখতুনখাওয়া, সিন্ধু ও বেলুচিস্তান প্রদেশে বর্ষণ ও বন্যাজনিত কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৩ কোটির বেশি। তাদের মধ্যে কয়েক লাখ মানুষ খাদ্য ও আশ্রয় হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব হয়ে গেছেন।
পাকিস্তানের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক। রোববার ত্রাণবোঝাই দুটি তুর্কি বিমান এসে করাচি পৌঁছেছে।
তুরস্কের এই ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে, তাবু, জরুরি ওষুধ ও শুকনো খাবার।
জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করাচিতে নিযুক্ত তুর্কি কনস্যুল জেনারেল সেমাল সানগু এসব ত্রাণ সামগ্রী পাকিস্তানের বিদ্যুৎ মন্ত্রী খুররম দস্তগীরকে বুঝিয়ে দেন।
প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের পক্ষ থেকে ভ্রাতৃপ্রতিম পাকিস্তানের জনগণের জন্য শুভেচ্ছা হিসেবে এসব ত্রাণ পাঠানো হয়েছে বলে তুর্কি কূটনীতিক জানান।
তুরস্কের রেড ক্রিসেন্ট এরই মধ্যে বন্যাকবলিত বেলুচিস্তানে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
এদিকে, পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি এক হাজার ছাড়িয়েছে। গৃহহীন হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সহায়তার আবেদন করেছে দেশটি।
এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং অন্যান্যরা পাকিস্তানের দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়তা করেছে। এবার পাশে দাঁড়াল তুরস্কও।
তবে আরও অনেক তহবিল প্রয়োজন বলে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সালমান সুফি বলেন, পাকিস্তানের আরও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা দরকার। পাকিস্তান অর্থনৈতিক সমস্যা যখন কাটিয়ে উঠছিল তখনই বন্যার আঘাত এসেছে। উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ এখন বন্যাকবলিতের সহযোগিতায় ব্যয় করা হচ্ছে।
বর্তমানে পাকিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি অংশ বন্যায় প্লাবিত।
খাইবার-পাখতুনখাওয়া, সিন্ধু ও বেলুচিস্তান প্রদেশে বর্ষণ ও বন্যাজনিত কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৩ কোটির বেশি। তাদের মধ্যে কয়েক লাখ মানুষ খাদ্য ও আশ্রয় হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব হয়ে গেছেন।