মুদ্রার অবমূল্যায়নে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে বলে বাংলাদেশকে সতর্ক করেছে বৈশ্বিক রেটিং এজেন্সি এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, মুদ্রার অবমূল্যায়ন চলতে থাকলে অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতির চাপ আরো বাড়বে এবং বৈদেশিক ঋণ পরিষেবা খরচও আরো ব্যয়বহুল হবে।
সংস্থাটি জানায়, গত জুনে বাংলাদেশ তার বাণিজ্যব্যবস্থাকে আরো উদারীকরণ করেছে। তখন থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার নামমাত্র বিনিময় হার প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে।
তবে সংস্থাটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পূর্বাভাস স্থিতিশীল রেখেছে। সভরেইন ঋণ মান দীর্ঘ মেয়াদে ‘বিবি-’ ও স্বল্প মেয়াদে ‘বি’ পুনর্ব্যক্ত করেছে। একই সঙ্গে বলেছে, দেশের প্রকৃত জিডিপি প্রবৃদ্ধি গড়ে ৭ শতাংশ হবে আগামী তিন বছরে।
এসঅ্যান্ডপি আশা করছে, বাংলাদেশ আগামী ১২ মাসের মধ্যে অর্থনীতির বহিস্থ খাতে চাপ ও চ্যালেঞ্জ সামলে নেবে। পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে। তবে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ ও আর্থিক খাতের পরিস্থিতির অবনতি হলে এসঅ্যান্ডপি ঋণমান হ্রাস পাবে। যেমন বিদেশি ঋণ যদি চলতি হিসাবে যত অর্থ আসবে তার চেয়ে বেশি হয়ে যায় বা বিদেশি অর্থায়নের চাহিদা যদি দীর্ঘ মেয়াদে চলতি হিসাবে প্রাপ্য অর্থ ও ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের চেয়ে বেশি হয়ে যায়, তাহলে ঋণমান হ্রাস করা হবে বলে সতর্ক করেছে এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল রেটিংস।
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলে মন্তব্য করা হয়েছে প্রতিবেদনে। আন্তর্জাতিক বাজারের মতো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসায় শ্রমবাজারে গতি সঞ্চার হয়েছে এবং রপ্তানিমুখী শিল্পের পালে হাওয়া লেগেছে।
মুদ্রার অবমূল্যায়নে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে বলে বাংলাদেশকে সতর্ক করেছে বৈশ্বিক রেটিং এজেন্সি এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, মুদ্রার অবমূল্যায়ন চলতে থাকলে অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতির চাপ আরো বাড়বে এবং বৈদেশিক ঋণ পরিষেবা খরচও আরো ব্যয়বহুল হবে।
সংস্থাটি জানায়, গত জুনে বাংলাদেশ তার বাণিজ্যব্যবস্থাকে আরো উদারীকরণ করেছে। তখন থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার নামমাত্র বিনিময় হার প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে।
তবে সংস্থাটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পূর্বাভাস স্থিতিশীল রেখেছে। সভরেইন ঋণ মান দীর্ঘ মেয়াদে ‘বিবি-’ ও স্বল্প মেয়াদে ‘বি’ পুনর্ব্যক্ত করেছে। একই সঙ্গে বলেছে, দেশের প্রকৃত জিডিপি প্রবৃদ্ধি গড়ে ৭ শতাংশ হবে আগামী তিন বছরে।
এসঅ্যান্ডপি আশা করছে, বাংলাদেশ আগামী ১২ মাসের মধ্যে অর্থনীতির বহিস্থ খাতে চাপ ও চ্যালেঞ্জ সামলে নেবে। পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে। তবে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ ও আর্থিক খাতের পরিস্থিতির অবনতি হলে এসঅ্যান্ডপি ঋণমান হ্রাস পাবে। যেমন বিদেশি ঋণ যদি চলতি হিসাবে যত অর্থ আসবে তার চেয়ে বেশি হয়ে যায় বা বিদেশি অর্থায়নের চাহিদা যদি দীর্ঘ মেয়াদে চলতি হিসাবে প্রাপ্য অর্থ ও ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের চেয়ে বেশি হয়ে যায়, তাহলে ঋণমান হ্রাস করা হবে বলে সতর্ক করেছে এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল রেটিংস।
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলে মন্তব্য করা হয়েছে প্রতিবেদনে। আন্তর্জাতিক বাজারের মতো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসায় শ্রমবাজারে গতি সঞ্চার হয়েছে এবং রপ্তানিমুখী শিল্পের পালে হাওয়া লেগেছে।