অস্ট্রেলিয়াতে মর্মান্তিক এক ঘটনা ঘটেছে। ৭৭ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে হত্যার ঘটনায় সন্দেহের তির বুনো ক্যাঙারুর দিকে গেছে। জানাগেছে, বুনো ক্যাঙারুটি ওই বৃদ্ধের পোষ্য ছিল।
আজ স্থানীয় সময় মঙ্গলবার অস্টেলিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, ৮৬ বছরের মধ্যে এই প্রথমবার সে দেশে এ ধরনের মারাত্মক ক্যাঙারু আক্রমণের ঘটনার খবর পাওয়া গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেলে অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের রেডমন্ডের একটি বাড়িতে আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করেন তার এক আত্মীয়। বৃদ্ধের গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স ডাকা হয়। অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে আসার আগেই ওই ব্যক্তি মারা যান।
স্থানীয় পুলিশের মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা নিশ্চিত ওই ব্যক্তিকে ক্যাঙারু আক্রমণ করেছিল। মুখপাত্র বলেছেন, অ্যাম্বুলেন্স কর্মীরা যখন ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন, তখন তাদের বাধা দিয়েছিল ওই ক্যাঙারু।
পুলিশ আরো জানিয়েছে, শেষ পর্যন্ত ক্যাঙারুটিকে গুলি করে মারতে বাধ্য হন তারা। কারণ, তার কারণে ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছিল। ক্যাঙারুটিকে ওই বৃদ্ধ আগে পোষ মানিয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ক্যাঙারুটির প্রজাতি এখনো সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে গ্রেট সাউদার্ন অঞ্চলে ওয়েস্টার্ন গ্রে ক্যাঙারুদের বেশি দেখা মেলে। এই বিশেষ প্রজাতির পুরুষ ক্যাঙারু ২.২ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং এদের ওজন ৭০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, শেষবার ১৯৩৬ সালে ক্যাঙারুর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনা ঘটেছিল। সিডনি মর্নিং হেরাল্ডে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, উইলিয়াম ক্রিকশ্যাঙ্ক নামে ৩৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ক্যাঙারুর আক্রমণে মারা গিয়েছিলেন। ক্যাঙারুর আক্রমণে ওই ব্যক্তির চোয়াল ভেঙে গিয়েছিল এবং মাথায় আঘাত লেগেছিল।
অস্ট্রেলিয়াতে মর্মান্তিক এক ঘটনা ঘটেছে। ৭৭ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে হত্যার ঘটনায় সন্দেহের তির বুনো ক্যাঙারুর দিকে গেছে। জানাগেছে, বুনো ক্যাঙারুটি ওই বৃদ্ধের পোষ্য ছিল।
আজ স্থানীয় সময় মঙ্গলবার অস্টেলিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, ৮৬ বছরের মধ্যে এই প্রথমবার সে দেশে এ ধরনের মারাত্মক ক্যাঙারু আক্রমণের ঘটনার খবর পাওয়া গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেলে অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের রেডমন্ডের একটি বাড়িতে আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করেন তার এক আত্মীয়। বৃদ্ধের গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স ডাকা হয়। অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে আসার আগেই ওই ব্যক্তি মারা যান।
স্থানীয় পুলিশের মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা নিশ্চিত ওই ব্যক্তিকে ক্যাঙারু আক্রমণ করেছিল। মুখপাত্র বলেছেন, অ্যাম্বুলেন্স কর্মীরা যখন ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন, তখন তাদের বাধা দিয়েছিল ওই ক্যাঙারু।
পুলিশ আরো জানিয়েছে, শেষ পর্যন্ত ক্যাঙারুটিকে গুলি করে মারতে বাধ্য হন তারা। কারণ, তার কারণে ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছিল। ক্যাঙারুটিকে ওই বৃদ্ধ আগে পোষ মানিয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ক্যাঙারুটির প্রজাতি এখনো সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে গ্রেট সাউদার্ন অঞ্চলে ওয়েস্টার্ন গ্রে ক্যাঙারুদের বেশি দেখা মেলে। এই বিশেষ প্রজাতির পুরুষ ক্যাঙারু ২.২ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং এদের ওজন ৭০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, শেষবার ১৯৩৬ সালে ক্যাঙারুর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনা ঘটেছিল। সিডনি মর্নিং হেরাল্ডে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, উইলিয়াম ক্রিকশ্যাঙ্ক নামে ৩৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ক্যাঙারুর আক্রমণে মারা গিয়েছিলেন। ক্যাঙারুর আক্রমণে ওই ব্যক্তির চোয়াল ভেঙে গিয়েছিল এবং মাথায় আঘাত লেগেছিল।