কনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখর মামলায় দিল্লি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ এবং পিঙ্কি ইরানী। ঠগ সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কিত ২০০ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলায় ৮ ঘণ্টা ধরে লম্বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় অভিনেত্রীকে।
জানা গেছে, দিল্লি পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা প্রায় ৮ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদে ১০০ টিরও বেশি প্রশ্ন করেছেন অভিনেত্রী এবং পিঙ্কি ইরানীকে। যদিও এর আগে জ্যাকলিন ও পিঙ্কি ইরানিকে আলাদা আলাদা ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল এবং তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু এদিন দুজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জানা গেছে, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে জ্যাকলিন ও পিঙ্কির অনেক উত্তর মেলেনি। এমনকি জ্যাকলিন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি।
গতকাল বুধবার সকাল ১১টার সময়ে দিল্লি পুলিশের অফিসে পৌঁছেছিলেন অভিনেত্রী। এর আগে ২৯ আগস্ট এবং ১২ সেপ্টেম্বর দিল্লি পুলিশ জ্যাকলিনকে দুবার তলব করলেও জ্যাকলিন দিল্লি পুলিশের কার্যালয়ে হাজিরা দেননি। এরপর ১৪ সেপ্টেম্বর তারিখ দেওয়া হয়।
পিঙ্কি ইরানির মাধ্যমেই সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে যোগাযোগ হয় অভিনেত্রীর। এখানেই শেষ নয়, আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি ও পিঙ্কি ইরানিকে আবারও তলব করে তদন্তকারী সংস্থা। এর আগে সুকেশ চন্দ্রশেখর মামলায় নোরাকে ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল দিল্লি পুলিশ। অভিনেত্রী পুলিশকে যথাসাধ্য সাহায্য করেছিলেন বলে জানা গেছে।
জানা যায়, বিশেষ কমিশনার রবীন্দ্র যাদব ও যুগ্ম কমিশনার ছায়া শর্মার নেতৃত্বে ৬ অফিসারের একটি দল অভিনেত্রীকে জেরা করেন। যেখানে উঠে এসেছিল, সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জ্যাকলিনের সম্পর্ক কী, কেন তিনি দামি উপহার নিয়েছেন, সুকেশের সঙ্গে তিনি কতবার দেখা করেছিলেন এবং কতদিন ধরে তাঁকে চেনেন।
৫০ লাখ টাকার ঘোড়া, ১৮ লাখ মূল্যের বিড়াল উপহার পেয়েছিলেন অভিনেত্রী সুকেশের কাছ থেকে। এছাড়াও ৩ টি গুচি ডিজাইনার ব্যাগ, ২ টি গুচি জিমের পোশাক, এক জোড়া লুই ভিটন জুতা, দুই জোড়া হীরার কানের দুল, একটি রুবি ব্রেসলেট, দুটি হার্মিস ব্রেসলেট এবং একটি মিনি কুপার গাড়ি উপহার হিসেবে দেওয়া হয়েছিল নায়িকাকে।
তবে ইডির জেরা মুখে সুকেশের সঙ্গে জ্যাকলিন তাঁর সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন। এমনকি সুকেশের কাছ থেকে প্রাপ্ত কোটি টাকার উপহারের কথাও শিকার করেছেন। তবে ইডি বিশ্বাস করে যে, জ্যাকলিন প্রথম থেকেই এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখর যে একজন ঠগ এবং চাঁদাবাজ সেটা জানতেন।
জানা গেছে, শুধু জ্যাকলিন বা নোরা নয় সুকেশের থেকে নিকিতা তাম্বোলি, চাহাত খান্না, সোফিয়া সিং, আরুষী পাতিল নামক আরও চার অভিনেত্রী দামি দামি উপহার নিয়েছেন।
কনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখর মামলায় দিল্লি পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ এবং পিঙ্কি ইরানী। ঠগ সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কিত ২০০ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলায় ৮ ঘণ্টা ধরে লম্বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় অভিনেত্রীকে।
জানা গেছে, দিল্লি পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা প্রায় ৮ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদে ১০০ টিরও বেশি প্রশ্ন করেছেন অভিনেত্রী এবং পিঙ্কি ইরানীকে। যদিও এর আগে জ্যাকলিন ও পিঙ্কি ইরানিকে আলাদা আলাদা ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল এবং তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু এদিন দুজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জানা গেছে, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে জ্যাকলিন ও পিঙ্কির অনেক উত্তর মেলেনি। এমনকি জ্যাকলিন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি।
গতকাল বুধবার সকাল ১১টার সময়ে দিল্লি পুলিশের অফিসে পৌঁছেছিলেন অভিনেত্রী। এর আগে ২৯ আগস্ট এবং ১২ সেপ্টেম্বর দিল্লি পুলিশ জ্যাকলিনকে দুবার তলব করলেও জ্যাকলিন দিল্লি পুলিশের কার্যালয়ে হাজিরা দেননি। এরপর ১৪ সেপ্টেম্বর তারিখ দেওয়া হয়।
পিঙ্কি ইরানির মাধ্যমেই সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে যোগাযোগ হয় অভিনেত্রীর। এখানেই শেষ নয়, আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি ও পিঙ্কি ইরানিকে আবারও তলব করে তদন্তকারী সংস্থা। এর আগে সুকেশ চন্দ্রশেখর মামলায় নোরাকে ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল দিল্লি পুলিশ। অভিনেত্রী পুলিশকে যথাসাধ্য সাহায্য করেছিলেন বলে জানা গেছে।
জানা যায়, বিশেষ কমিশনার রবীন্দ্র যাদব ও যুগ্ম কমিশনার ছায়া শর্মার নেতৃত্বে ৬ অফিসারের একটি দল অভিনেত্রীকে জেরা করেন। যেখানে উঠে এসেছিল, সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জ্যাকলিনের সম্পর্ক কী, কেন তিনি দামি উপহার নিয়েছেন, সুকেশের সঙ্গে তিনি কতবার দেখা করেছিলেন এবং কতদিন ধরে তাঁকে চেনেন।
৫০ লাখ টাকার ঘোড়া, ১৮ লাখ মূল্যের বিড়াল উপহার পেয়েছিলেন অভিনেত্রী সুকেশের কাছ থেকে। এছাড়াও ৩ টি গুচি ডিজাইনার ব্যাগ, ২ টি গুচি জিমের পোশাক, এক জোড়া লুই ভিটন জুতা, দুই জোড়া হীরার কানের দুল, একটি রুবি ব্রেসলেট, দুটি হার্মিস ব্রেসলেট এবং একটি মিনি কুপার গাড়ি উপহার হিসেবে দেওয়া হয়েছিল নায়িকাকে।
তবে ইডির জেরা মুখে সুকেশের সঙ্গে জ্যাকলিন তাঁর সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন। এমনকি সুকেশের কাছ থেকে প্রাপ্ত কোটি টাকার উপহারের কথাও শিকার করেছেন। তবে ইডি বিশ্বাস করে যে, জ্যাকলিন প্রথম থেকেই এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখর যে একজন ঠগ এবং চাঁদাবাজ সেটা জানতেন।
জানা গেছে, শুধু জ্যাকলিন বা নোরা নয় সুকেশের থেকে নিকিতা তাম্বোলি, চাহাত খান্না, সোফিয়া সিং, আরুষী পাতিল নামক আরও চার অভিনেত্রী দামি দামি উপহার নিয়েছেন।