প্রতিটি শিশুর কাছে মীনা একটি শক্তি, সাহস ও প্রেরণার প্রতীক বলে মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, এই চরিত্রটি সকল বাধা বিপত্তি ও প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে শিক্ষার আলোর পথে ছুটি চলে। কারণ শিক্ষাই তাকে দেবে কাঙ্ক্ষিত মুক্তি, পূরণ করবে তার সকল স্বপ্ন। ফলে এই শিক্ষার আলোয় প্রতিটি ঘরকে আলোকিত করতে সরকার কাজ করছে।
আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার পিটিআইতে মীনা দিবস উপলক্ষ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সচিব এসব কথা বলেন।
আমিনুল ইসলাম জানান, মানব সম্পদ উন্নায়নে শিক্ষাই প্রধান হাতিয়ার। শিশুদের জন্য আলোকিত আগামী নিশ্চিত করতে মানসম্মত শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। জাতির ভিত গড়তে মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে চলছে। এই প্রচেষ্টায় সকলের সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।
ইউনিসেফ ঘোষিত মীনা দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য নিরাপদ ও আনন্দময় পরিবেশে মানসম্মত শিক্ষা’। সরকার এ দিবসটি প্রতিবছর ২৪ সেপ্টেম্বর পালন করে থাকে। এদিন আলোচনা সভা, মেলা, পাপেট শো, গল্প বলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট এবং অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক দীলিপ বণিক।