ভারতীয় ওয়েবসাইটক্রিকেটার কারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে ‘শীর্ষ দশ ধনী বাংলাদেশি ক্রিকেটার’ নামে। সেই তালিকায় উঠে এসেছে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার নাম। প্রতিবেদনে নড়াইল এক্সপ্রেসের সম্পদের পরিমাণ উল্লেখ করা হয় ৫১০ কোটি টাকা। এরপরই তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটাঙ্গনে।
ক্রিকটেকারের সেই প্রতিবেদনের সূত্র ধরেই কোন যাচাইবাছাই ছাড়া বাংলাদেশের কিছু সংবাদমাধ্যমও সোমবার (৩১ অক্টোবর) মাশরাফির সম্পদ নিয়ে খবর প্রকাশ করে। ভারতীয় ওয়েবসাইটের সেই প্রতিবেদনে সম্পদের পরিমানের তথ্যপ্রাপ্তি নিয়ে কোন সোর্সের নামও উল্লেখ ছিলো না, এমনকি প্রতিবেদনটি ছিল একজন ফ্লিল্যান্স সাংবাদিকের। তুমুল তর্ক-বিতর্কের মাঝেই ‘ক্রিকট্রেকার’ অবশ্য সেই প্রতিবেদন সরিয়েও নেয়।
পরে গতকাল রাতেই ক্রিকেটেকারের ঐ প্রতিবেদনের তীব্র প্রতিবাদও জানিয়েছেন মাশরাফি। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে মাশরাফি লিখেছেন, ‘ভিনদেশী কোনো হাবিজাবি স্বস্তা ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ তাদের মনগড়া যা ইচ্ছা লিখতেই পারে। সেসবকে পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই। কিন্তু তাদেরকে সূত্র ধরে নিয়ে যখন আমাদের দেশের নানা ওয়েবসাইট যা ইচ্ছা তাই লিখে দেয়, তখন দুঃখ লাগে বটে !’