বাঙালির জীবনে ফুটবল এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। অন্যান্য সময় একটু ভাটা পড়লেও বিশ্বকাপ এলে বাঙালির ফুটবল প্রেম বিশেষভাবে জেগে ওঠে। বিশ্বকাপের আমেজ শুরু হলে প্রথমে শুরু হয় জার্সি আর পতাকা কেনার ধুম। এছাড়াও বছরের অন্যান্য সময় ছেলেদের পছন্দের তালিকায় জার্সি তো থাকেই। জার্সির বাহারি রং আর আকর্ষণীয় ডিজাইন সব বয়সী মানুষের আকর্ষণের বিষয়। তথাপি বয়স্কদের মধ্যে এই ফ্যাশনে একটু কম আগ্রহ থাকলে তরুণ প্রজন্মের সব আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু এখন প্রিয় দলের জার্সি। তাছাড়া দলীয়করণের বিষয়কে আরও কিছুটা পাকাপোক্ত করতে অনেকে সন্তানকেও কিনে দেয় প্রিয় দলের জার্সি। কিশোর-কিশোরীরাও খেলা চলার এই মাসে জার্সি উপহার হিসেবে পেলে আনন্দিত অনুভব করে। এই মাসে যাদের জন্মদিন তাদের জন্মদিনের সহজ উপহার হিসেবে সবাই তাদেরকে প্রিয় দলের জার্সি দিয়ে খুশি করে ফেলতে পারবেন সহজেই।
করোনার কারণে জুন-জুলাইয়ে শুরু না হয়ে এ বছর নভেম্বরে শুরু হলো বিশ্বকাপ ফুটবল। দ্য গ্রেটেস্ট শো অন দ্য আর্থকে বরণ করে নিতে বাঙালির প্রস্তুতিরও কমতি ছিল না। রাজধানীতে তো বটেই মফস্বল শহরগুলোতেও বসেছে জার্সির দোকান। বিভিন্ন দামের, বিভিন্ন মানের এসব জার্সি পাওয়া যাচ্ছে রাজধানীর সর্বত্র। তবে অধিকাংশ দোকানেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা—এ দুই দলের জার্সি বেশি বিক্রি হচ্ছে। জার্সি দুই ধরনের হয়ে থাকে—প্লেয়ার জার্সি আর ফ্যান জার্সি। প্লেয়ার জার্সি একটু ভালো মানের কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয়, তাই এগুলো দামে একটু বেশি হয়। অপরদিকে ফ্যান জার্সির কাপড় একটু কম ভালো মানের হয় তাই এগুলোর বাজার মূল্য কিছু কম।
জার্সি প্রাপ্তির স্থানগুলো হলো:
গুলিস্তান স্পোর্টস মার্কেট: যেকোনো ধরনের জার্সি ও খেলাধুলার সামগ্রীর জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত জায়গা হচ্ছে গুলিস্তান স্পোর্টস মার্কেট। এখানে দুই ধরনের জার্সিই পাওয়া যায়। এখানকার জার্সি মানে ভালো এবং টেকসই।
নিউমার্কেট স্পোর্টস মার্কেট: নিউমার্কেটের স্পোর্টসের দোকানগুলোতেও ভালো মানের জার্সি পাওয়া যায়। তবে এখানে জার্সির প্রাপ্যতা শুধু বিশ্বকাপ মৌসুমেই সীমাবদ্ধ।
মিরপুর হকার্স মার্কেট: মিরপুর হকার্স মার্কেটেও জার্সির পসরা বসেছে বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে। তবে তাদের কাছে প্লেয়ার জার্সির প্রাপ্যতা কম। আর বিশ্বকাপ মৌসুম ছাড়া এখানে জার্সি কমই পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতিটি এলাকার স্থানীয় মার্কেট ও ফুটপাতেও জমে উঠেছে জার্সি মার্কেট। এছাড়া দেশীয় বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজের শো-রুমগুলো তাদের নিজস্ব কাস্টমাইজড জার্সি তৈরি করে বিক্রি করছে।
জার্সির দাম: আনন্দের অনুষঙ্গ এই জার্সি পাওয়া যায় বিভিন্ন দামে। ১০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্লেয়ার জার্সি ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার টাকা। ফ্যান জার্সির দাম ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা। স্থান ভেদে দাম কিছু কম বা বেশি হতে পারে। এছাড়া ফুটপাতে যেসব জার্সি বিক্রি হয় তার মূল্য ১০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এক্ষেত্রে জার্সির সাইজ ও কাপড়ের মানের ওপর ভিত্তি করে দাম কম বা বেশিও হতে পারে। কাস্টমাইজড জার্সির দাম ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।
যদিও বাংলাদেশ ফিফা র্যাংকিংয়ে শেষের দিকে, আর বিশ্বকাপেও অংশগ্রহণ করেনি কখনো তবু ফুটবলের প্রতি আবেগ ভালোবাসায় বাঙালির কখনো ভাটা পড়েনি। আর তাদের আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায় প্রিয় দলের জার্সি পড়ে তাদের খেলা দেখতে পারলে।
বাঙালির জীবনে ফুটবল এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। অন্যান্য সময় একটু ভাটা পড়লেও বিশ্বকাপ এলে বাঙালির ফুটবল প্রেম বিশেষভাবে জেগে ওঠে। বিশ্বকাপের আমেজ শুরু হলে প্রথমে শুরু হয় জার্সি আর পতাকা কেনার ধুম। এছাড়াও বছরের অন্যান্য সময় ছেলেদের পছন্দের তালিকায় জার্সি তো থাকেই। জার্সির বাহারি রং আর আকর্ষণীয় ডিজাইন সব বয়সী মানুষের আকর্ষণের বিষয়। তথাপি বয়স্কদের মধ্যে এই ফ্যাশনে একটু কম আগ্রহ থাকলে তরুণ প্রজন্মের সব আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু এখন প্রিয় দলের জার্সি। তাছাড়া দলীয়করণের বিষয়কে আরও কিছুটা পাকাপোক্ত করতে অনেকে সন্তানকেও কিনে দেয় প্রিয় দলের জার্সি। কিশোর-কিশোরীরাও খেলা চলার এই মাসে জার্সি উপহার হিসেবে পেলে আনন্দিত অনুভব করে। এই মাসে যাদের জন্মদিন তাদের জন্মদিনের সহজ উপহার হিসেবে সবাই তাদেরকে প্রিয় দলের জার্সি দিয়ে খুশি করে ফেলতে পারবেন সহজেই।
করোনার কারণে জুন-জুলাইয়ে শুরু না হয়ে এ বছর নভেম্বরে শুরু হলো বিশ্বকাপ ফুটবল। দ্য গ্রেটেস্ট শো অন দ্য আর্থকে বরণ করে নিতে বাঙালির প্রস্তুতিরও কমতি ছিল না। রাজধানীতে তো বটেই মফস্বল শহরগুলোতেও বসেছে জার্সির দোকান। বিভিন্ন দামের, বিভিন্ন মানের এসব জার্সি পাওয়া যাচ্ছে রাজধানীর সর্বত্র। তবে অধিকাংশ দোকানেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা—এ দুই দলের জার্সি বেশি বিক্রি হচ্ছে। জার্সি দুই ধরনের হয়ে থাকে—প্লেয়ার জার্সি আর ফ্যান জার্সি। প্লেয়ার জার্সি একটু ভালো মানের কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয়, তাই এগুলো দামে একটু বেশি হয়। অপরদিকে ফ্যান জার্সির কাপড় একটু কম ভালো মানের হয় তাই এগুলোর বাজার মূল্য কিছু কম।
জার্সি প্রাপ্তির স্থানগুলো হলো:
গুলিস্তান স্পোর্টস মার্কেট: যেকোনো ধরনের জার্সি ও খেলাধুলার সামগ্রীর জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত জায়গা হচ্ছে গুলিস্তান স্পোর্টস মার্কেট। এখানে দুই ধরনের জার্সিই পাওয়া যায়। এখানকার জার্সি মানে ভালো এবং টেকসই।
নিউমার্কেট স্পোর্টস মার্কেট: নিউমার্কেটের স্পোর্টসের দোকানগুলোতেও ভালো মানের জার্সি পাওয়া যায়। তবে এখানে জার্সির প্রাপ্যতা শুধু বিশ্বকাপ মৌসুমেই সীমাবদ্ধ।
মিরপুর হকার্স মার্কেট: মিরপুর হকার্স মার্কেটেও জার্সির পসরা বসেছে বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে। তবে তাদের কাছে প্লেয়ার জার্সির প্রাপ্যতা কম। আর বিশ্বকাপ মৌসুম ছাড়া এখানে জার্সি কমই পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতিটি এলাকার স্থানীয় মার্কেট ও ফুটপাতেও জমে উঠেছে জার্সি মার্কেট। এছাড়া দেশীয় বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজের শো-রুমগুলো তাদের নিজস্ব কাস্টমাইজড জার্সি তৈরি করে বিক্রি করছে।
জার্সির দাম: আনন্দের অনুষঙ্গ এই জার্সি পাওয়া যায় বিভিন্ন দামে। ১০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্লেয়ার জার্সি ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার টাকা। ফ্যান জার্সির দাম ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা। স্থান ভেদে দাম কিছু কম বা বেশি হতে পারে। এছাড়া ফুটপাতে যেসব জার্সি বিক্রি হয় তার মূল্য ১০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এক্ষেত্রে জার্সির সাইজ ও কাপড়ের মানের ওপর ভিত্তি করে দাম কম বা বেশিও হতে পারে। কাস্টমাইজড জার্সির দাম ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।
যদিও বাংলাদেশ ফিফা র্যাংকিংয়ে শেষের দিকে, আর বিশ্বকাপেও অংশগ্রহণ করেনি কখনো তবু ফুটবলের প্রতি আবেগ ভালোবাসায় বাঙালির কখনো ভাটা পড়েনি। আর তাদের আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায় প্রিয় দলের জার্সি পড়ে তাদের খেলা দেখতে পারলে।