ভারতের দেওয়া ৪১০ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরুর আশা দেখান দুই টাইগার ওপেনার এনামুল বিজয় ও লিটন দাস। তবে দলীয় ৩৩ রানের মাথায় হয় ছন্দ পতন। ৭ বলে ৮ রান করে আউট হন বিজয়। তার বিদায়ের পর দ্রুতই আউট হয়ে যান লিটন। দলীয় ৪৭ রানে ২৬ বলে ২৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান তিনি।
লিটনের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মুশফিক। সাকিবকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন মুশফিক। তবে দলীয় ৭৩ রানে ১৩ বলে মাত্র ৭ রান করে ফিরে যান তিনি। এরপর সাকিব ও ইয়াসির রাব্বি মিলে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন। তবে দলীয় ১০৭ রানে ৩০ বলে ২৫ করে সাজঘরের পথ ধরেন ইয়াসির।
এরপর দলীয় দলীয় ১২৪ রানে ৫০ বলে ৪৩ রান করে আউট হন সাকিব আল হাসান। তার বিদায়ের পর তাসের ঘরের মতো ভেঙ্গে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ। দলীয় ১৪৩ থেকে ১৪৯ রানের মধ্যে আরও ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। মাহমুদুল্লাহ ২৬ বলে ২০ রান করে আউট হন। দলীয় ১৪৯ রানেই ৯ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
এরপর মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেহ মিলে দলের রান কিছুটা বাড়িয়ে দেন। শেষ ব্যাটার হিসেবে মোস্তাফিজুর আউট হলে ১৮২ রানে অল আউট হয় বাংলাদেশ। ২২৭ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ভারত। ভারতের পক্ষে শার্দুল ঠাকুর ৩টি ও অক্ষর প্যাটেল নেন ২ টি উইকেট। এই ম্যাচ হারায় ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করা হলো না বাংলাদেশের। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করে বাংলাদেশ।