বাজেট বক্তৃতায় মূল্যস্ফীতি মোকাবিলাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী, কিন্তু তা মোকাবিলায় প্রস্তাবিত পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বাজেটের আগে সিপিডির প্রস্তাব ছিল, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন চাল, চিনি ও গম থেকে শুল্ক তুলে দেওয়া। কিন্তু অর্থমন্ত্রী শুধু গম আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাজেটের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
সিপিডির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফাহমিদা খাতুন বলেন, দেশে বিরাজমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাস্তবতায় সরকারের উচিত ছিল, করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা। কিন্তু তা না করে বাজেটে বরং বেতনবহির্ভূত অন্যান্য ভাতার করমুক্ত সীমা পাঁচ লাখ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের সঙ্গে দরিদ্র মানুষের কোনো সম্পর্ক নেই, বরং উচ্চমধ্যবিত্ত মানুষেরা এতে উপকৃত হবেন।
অর্থমন্ত্রী কৃষি খাতে ভর্তুকি বৃদ্ধির যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তাকে সাধুবাদ জানিয়েছে সিপিডি। তারা মনে করে, এই সময় মানুষকে স্বস্তি দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে ভর্তুকি বৃদ্ধি করা উচিত ছিল। কিন্তু অর্থমন্ত্রী গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য সময়-সময় সমন্বয় করার ইঙ্গিত দিয়েছেন, অর্থাৎ ভবিষ্যতে এসবের মূল্য আরও বাড়বে। এতে দরিদ্র মানুষেরা বিপাকে পড়বেন।
বাজেট বক্তৃতায় মূল্যস্ফীতি মোকাবিলাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী, কিন্তু তা মোকাবিলায় প্রস্তাবিত পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বাজেটের আগে সিপিডির প্রস্তাব ছিল, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন চাল, চিনি ও গম থেকে শুল্ক তুলে দেওয়া। কিন্তু অর্থমন্ত্রী শুধু গম আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাজেটের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
সিপিডির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফাহমিদা খাতুন বলেন, দেশে বিরাজমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাস্তবতায় সরকারের উচিত ছিল, করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা। কিন্তু তা না করে বাজেটে বরং বেতনবহির্ভূত অন্যান্য ভাতার করমুক্ত সীমা পাঁচ লাখ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের সঙ্গে দরিদ্র মানুষের কোনো সম্পর্ক নেই, বরং উচ্চমধ্যবিত্ত মানুষেরা এতে উপকৃত হবেন।
অর্থমন্ত্রী কৃষি খাতে ভর্তুকি বৃদ্ধির যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তাকে সাধুবাদ জানিয়েছে সিপিডি। তারা মনে করে, এই সময় মানুষকে স্বস্তি দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে ভর্তুকি বৃদ্ধি করা উচিত ছিল। কিন্তু অর্থমন্ত্রী গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য সময়-সময় সমন্বয় করার ইঙ্গিত দিয়েছেন, অর্থাৎ ভবিষ্যতে এসবের মূল্য আরও বাড়বে। এতে দরিদ্র মানুষেরা বিপাকে পড়বেন।
বাজেট বক্তৃতায় মূল্যস্ফীতি মোকাবিলাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী, কিন্তু তা মোকাবিলায় প্রস্তাবিত পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বাজেটের আগে সিপিডির প্রস্তাব ছিল, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন চাল, চিনি ও গম থেকে শুল্ক তুলে দেওয়া। কিন্তু অর্থমন্ত্রী শুধু গম আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাজেটের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
সিপিডির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফাহমিদা খাতুন বলেন, দেশে বিরাজমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাস্তবতায় সরকারের উচিত ছিল, করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা। কিন্তু তা না করে বাজেটে বরং বেতনবহির্ভূত অন্যান্য ভাতার করমুক্ত সীমা পাঁচ লাখ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের সঙ্গে দরিদ্র মানুষের কোনো সম্পর্ক নেই, বরং উচ্চমধ্যবিত্ত মানুষেরা এতে উপকৃত হবেন।
অর্থমন্ত্রী কৃষি খাতে ভর্তুকি বৃদ্ধির যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তাকে সাধুবাদ জানিয়েছে সিপিডি। তারা মনে করে, এই সময় মানুষকে স্বস্তি দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে ভর্তুকি বৃদ্ধি করা উচিত ছিল। কিন্তু অর্থমন্ত্রী গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য সময়-সময় সমন্বয় করার ইঙ্গিত দিয়েছেন, অর্থাৎ ভবিষ্যতে এসবের মূল্য আরও বাড়বে। এতে দরিদ্র মানুষেরা বিপাকে পড়বেন।
বাজেট বক্তৃতায় মূল্যস্ফীতি মোকাবিলাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী, কিন্তু তা মোকাবিলায় প্রস্তাবিত পদক্ষেপ পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বাজেটের আগে সিপিডির প্রস্তাব ছিল, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন চাল, চিনি ও গম থেকে শুল্ক তুলে দেওয়া। কিন্তু অর্থমন্ত্রী শুধু গম আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাজেটের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
সিপিডির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফাহমিদা খাতুন বলেন, দেশে বিরাজমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাস্তবতায় সরকারের উচিত ছিল, করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা। কিন্তু তা না করে বাজেটে বরং বেতনবহির্ভূত অন্যান্য ভাতার করমুক্ত সীমা পাঁচ লাখ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের সঙ্গে দরিদ্র মানুষের কোনো সম্পর্ক নেই, বরং উচ্চমধ্যবিত্ত মানুষেরা এতে উপকৃত হবেন।
অর্থমন্ত্রী কৃষি খাতে ভর্তুকি বৃদ্ধির যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তাকে সাধুবাদ জানিয়েছে সিপিডি। তারা মনে করে, এই সময় মানুষকে স্বস্তি দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে ভর্তুকি বৃদ্ধি করা উচিত ছিল। কিন্তু অর্থমন্ত্রী গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য সময়-সময় সমন্বয় করার ইঙ্গিত দিয়েছেন, অর্থাৎ ভবিষ্যতে এসবের মূল্য আরও বাড়বে। এতে দরিদ্র মানুষেরা বিপাকে পড়বেন।