পদ্মা সেতু নির্মাণে নীতিগত সিদ্ধান্তের পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্প নিতে চলে যায় আট বছর। এরপর অর্থায়ন জটিলতায় কেটে যায় আরও পাঁচ বছর। ২০১২ সালে দেশীয় অর্থায়নে সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্তের পর শুরু হয় নির্মাণকাজ। এর প্রায় এক দশক পর ২৫ জুন চালু হতে যাচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
১৯৯৯ সালে প্রাক্–সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষার মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সূত্রপাত। এরপর পদ্মা সেতুর সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা শেষ হয়েছিল ২০০৫ সালে। পরের বছর ভূমি অধিগ্রহণ, পুনর্বাসন ও পরিবেশগত প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় নিয়ে পরিকল্পনা করা হয়। এর মধ্যে পদ্মা সেতু প্রকল্পের একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) তৈরি করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার। এতে মোট ব্যয় ধরা হয় ৮ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা। ২০০৫ সালের ১৯ অক্টোবর ডিপিপি অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। তবে তখনকার সরকার ডিপিপি অনুমোদন করে যেতে পারেনি।সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষার সময় জাপানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিপ্পন কোই সেতুর একটি প্রাথমিক নকশা তৈরি করে। তবে তারা জানিয়ে দেয় যে সেতু নির্মাণের আগে পূর্ণাঙ্গ নকশা প্রণয়ন করতে হবে। কারণ, ওই পরামর্শক প্রতিষ্ঠানই নকশাসহ নির্মাণকাজের দরপত্র দলিল তৈরি, ঠিকাদার নিয়োগসহ যাবতীয় বিষয় তদারক করবে।
পদ্মা সেতু নির্মাণে নীতিগত সিদ্ধান্তের পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্প নিতে চলে যায় আট বছর। এরপর অর্থায়ন জটিলতায় কেটে যায় আরও পাঁচ বছর। ২০১২ সালে দেশীয় অর্থায়নে সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্তের পর শুরু হয় নির্মাণকাজ। এর প্রায় এক দশক পর ২৫ জুন চালু হতে যাচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
১৯৯৯ সালে প্রাক্–সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষার মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সূত্রপাত। এরপর পদ্মা সেতুর সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা শেষ হয়েছিল ২০০৫ সালে। পরের বছর ভূমি অধিগ্রহণ, পুনর্বাসন ও পরিবেশগত প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় নিয়ে পরিকল্পনা করা হয়। এর মধ্যে পদ্মা সেতু প্রকল্পের একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) তৈরি করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার। এতে মোট ব্যয় ধরা হয় ৮ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা। ২০০৫ সালের ১৯ অক্টোবর ডিপিপি অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। তবে তখনকার সরকার ডিপিপি অনুমোদন করে যেতে পারেনি।সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষার সময় জাপানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিপ্পন কোই সেতুর একটি প্রাথমিক নকশা তৈরি করে। তবে তারা জানিয়ে দেয় যে সেতু নির্মাণের আগে পূর্ণাঙ্গ নকশা প্রণয়ন করতে হবে। কারণ, ওই পরামর্শক প্রতিষ্ঠানই নকশাসহ নির্মাণকাজের দরপত্র দলিল তৈরি, ঠিকাদার নিয়োগসহ যাবতীয় বিষয় তদারক করবে।