১৯ জানুয়ারির কথা। কোপা দেল রের শেষ ষোলোতে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচে ৫৬ মিনিটে রদ্রিগোকে মাঠ থেকে তুলে নেন রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ব্যাপারটা ভালো লাগেনি রদ্রিগোর। মাঠ থেকে নেমে আনচেলত্তির সঙ্গে হাত না মিলিয়েই ডাগআউটে চেয়ারে গিয়ে বসেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার। আনচেলত্তিও আবার এটা পছন্দ করেননি। সেই সময়ই রদ্রিগোকে কথা শোনান ইতালিয়ান কোচ।
বিষয়টিতে ভর করে গুঞ্জন উঠেছে, কোচের সঙ্গে ঝামেলার কারণে রিয়াল ছাড়তে পারেন রদ্রিগো। কাল আবার কোপা দেল রের কোয়ার্টার ফাইনালে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ম্যাচে শুরুর একাদশেও তাঁকে রাখেননি কোচ। সব মিলিয়ে গুঞ্জন হয়তো আরও ডালপালা মেলত! কিন্তু কীসের কী! দলের খুব প্রয়োজনের সময় বদলি হিসেবে নেমে চোখধাঁধানো এক গোল করে কোচের প্রশংসাই কুড়িয়ে নিয়েছেন রদ্রিগো।
ম্যাচের ১৯ মিনিটেই পিছিয়ে পড়া রিয়াল মাদ্রিদ শেষ পর্যন্ত আতলেতিকোর বিপক্ষে জিতেছে ৩-১ গোলে। স্কোরশিট দেখে জয়টাকে যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বিষয়টি আসলে মোটেই তেমন ছিল না। ম্যাচের বয়স তখন ৭৯ মিনিট হয়ে গেছে। গোলের জন্য হন্যে হয়ে ছুটছিল ১-০তে পিছিয়ে থাকা রিয়াল।
এমন সময়ে প্রতিপক্ষের অ্যাটাকিং থার্ডে ছোট করে পাস দেন লুকা মদরিচ। বলে প্রথম স্পর্শেই তিনি ছিটকে ফেলেন দুই পাশে থাকা প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়কে। এরপর এমন অবলীলায় ড্রিবলিং করে এগিয়ে যান, যেন তাঁর আশপাশে কেউই নেই।
বক্সের মধ্যে ঢোকার পর রদ্রিগো দেখতে পান, ছড়িয়ে ছিটিয়ে সেখানে প্রতিপক্ষের পাঁচজন খেলোয়াড়। তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানাতে আসে দুজন। রদ্রিগো বল নিয়ে চলে যান বক্সের বাঁ দিকে। আতলেতিকোর পাঁচজন খেলোয়াড়কে কোনো সুযোগ না দিয়ে একটু এগিয়ে গিয়ে ডান পায়ের বুটের সামনের দিক দিয়ে বল পাঠান জালে।
আতলেতিকোর গোলকিপার ইয়ান ওবলাক ডান দিকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অন্যদিকে ওবলাকের সামনে থাকা তিন ডিফেন্ডারের দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বল জালে ঢুকে যেতে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। তাঁরা সবাই-ই হয়তো ভেবেছিলেন রদ্রিগো বলটি দূরের পোস্টে মারবেন!
রদ্রিগোর এ গোল নিয়ে ম্যাচ শেষে আনচেলত্তি বলেছেন, ‘ওর গোলটি ছিল অসাধারণ। এই গোল ওর মানটা বুঝিয়ে দেয়। কঠিন জিনিসগুলো ও এমনভাবে করে যে দেখে সেটাকে খুব সহজ মনে হয়। আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়া্ড় সে।’
৬৯ মিনিটে বদলি হিসেবে নেমে ১০ মিনিটের মধ্যে রিয়ালকে সমতায় ফেরানো রদ্রিগোকে পরে মাঠ থেকে তুলে নেন আনচেলত্তি। এবার অবশ্য রদ্রিগো আগের ভুলটি করেননি। কোচের সঙ্গে হাত মিলিয়েই ডাগআউটের চেয়ারে বসেছেন। তাঁকে তুলে নেওয়ার ব্যাখ্যা অবশ্য দিয়েছেন আনচেলত্তি, ‘ওর গোড়ালিতে কিছু সমস্যা ছিল। এ কারণেই তুলে নিয়েছি।’
রদ্রিগোর গোলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে ১০৪ মিনিটে রিয়ালের দ্বিতীয় গোলটি করেন করিম বেনজেমা। তাঁর গোলটিতে সহায়তা করেছেন ভিনিসিযুস জুনিয়র। পরে এই ব্রাজিলিয়ানও স্কোরশিটে নাম লিখিয়েছেন।
১৯ জানুয়ারির কথা। কোপা দেল রের শেষ ষোলোতে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচে ৫৬ মিনিটে রদ্রিগোকে মাঠ থেকে তুলে নেন রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ব্যাপারটা ভালো লাগেনি রদ্রিগোর। মাঠ থেকে নেমে আনচেলত্তির সঙ্গে হাত না মিলিয়েই ডাগআউটে চেয়ারে গিয়ে বসেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার। আনচেলত্তিও আবার এটা পছন্দ করেননি। সেই সময়ই রদ্রিগোকে কথা শোনান ইতালিয়ান কোচ।
বিষয়টিতে ভর করে গুঞ্জন উঠেছে, কোচের সঙ্গে ঝামেলার কারণে রিয়াল ছাড়তে পারেন রদ্রিগো। কাল আবার কোপা দেল রের কোয়ার্টার ফাইনালে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ম্যাচে শুরুর একাদশেও তাঁকে রাখেননি কোচ। সব মিলিয়ে গুঞ্জন হয়তো আরও ডালপালা মেলত! কিন্তু কীসের কী! দলের খুব প্রয়োজনের সময় বদলি হিসেবে নেমে চোখধাঁধানো এক গোল করে কোচের প্রশংসাই কুড়িয়ে নিয়েছেন রদ্রিগো।
ম্যাচের ১৯ মিনিটেই পিছিয়ে পড়া রিয়াল মাদ্রিদ শেষ পর্যন্ত আতলেতিকোর বিপক্ষে জিতেছে ৩-১ গোলে। স্কোরশিট দেখে জয়টাকে যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বিষয়টি আসলে মোটেই তেমন ছিল না। ম্যাচের বয়স তখন ৭৯ মিনিট হয়ে গেছে। গোলের জন্য হন্যে হয়ে ছুটছিল ১-০তে পিছিয়ে থাকা রিয়াল।
এমন সময়ে প্রতিপক্ষের অ্যাটাকিং থার্ডে ছোট করে পাস দেন লুকা মদরিচ। বলে প্রথম স্পর্শেই তিনি ছিটকে ফেলেন দুই পাশে থাকা প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়কে। এরপর এমন অবলীলায় ড্রিবলিং করে এগিয়ে যান, যেন তাঁর আশপাশে কেউই নেই।
বক্সের মধ্যে ঢোকার পর রদ্রিগো দেখতে পান, ছড়িয়ে ছিটিয়ে সেখানে প্রতিপক্ষের পাঁচজন খেলোয়াড়। তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানাতে আসে দুজন। রদ্রিগো বল নিয়ে চলে যান বক্সের বাঁ দিকে। আতলেতিকোর পাঁচজন খেলোয়াড়কে কোনো সুযোগ না দিয়ে একটু এগিয়ে গিয়ে ডান পায়ের বুটের সামনের দিক দিয়ে বল পাঠান জালে।
আতলেতিকোর গোলকিপার ইয়ান ওবলাক ডান দিকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অন্যদিকে ওবলাকের সামনে থাকা তিন ডিফেন্ডারের দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বল জালে ঢুকে যেতে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। তাঁরা সবাই-ই হয়তো ভেবেছিলেন রদ্রিগো বলটি দূরের পোস্টে মারবেন!
রদ্রিগোর এ গোল নিয়ে ম্যাচ শেষে আনচেলত্তি বলেছেন, ‘ওর গোলটি ছিল অসাধারণ। এই গোল ওর মানটা বুঝিয়ে দেয়। কঠিন জিনিসগুলো ও এমনভাবে করে যে দেখে সেটাকে খুব সহজ মনে হয়। আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়া্ড় সে।’
৬৯ মিনিটে বদলি হিসেবে নেমে ১০ মিনিটের মধ্যে রিয়ালকে সমতায় ফেরানো রদ্রিগোকে পরে মাঠ থেকে তুলে নেন আনচেলত্তি। এবার অবশ্য রদ্রিগো আগের ভুলটি করেননি। কোচের সঙ্গে হাত মিলিয়েই ডাগআউটের চেয়ারে বসেছেন। তাঁকে তুলে নেওয়ার ব্যাখ্যা অবশ্য দিয়েছেন আনচেলত্তি, ‘ওর গোড়ালিতে কিছু সমস্যা ছিল। এ কারণেই তুলে নিয়েছি।’
রদ্রিগোর গোলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে ১০৪ মিনিটে রিয়ালের দ্বিতীয় গোলটি করেন করিম বেনজেমা। তাঁর গোলটিতে সহায়তা করেছেন ভিনিসিযুস জুনিয়র। পরে এই ব্রাজিলিয়ানও স্কোরশিটে নাম লিখিয়েছেন।
১৯ জানুয়ারির কথা। কোপা দেল রের শেষ ষোলোতে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচে ৫৬ মিনিটে রদ্রিগোকে মাঠ থেকে তুলে নেন রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ব্যাপারটা ভালো লাগেনি রদ্রিগোর। মাঠ থেকে নেমে আনচেলত্তির সঙ্গে হাত না মিলিয়েই ডাগআউটে চেয়ারে গিয়ে বসেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার। আনচেলত্তিও আবার এটা পছন্দ করেননি। সেই সময়ই রদ্রিগোকে কথা শোনান ইতালিয়ান কোচ।
বিষয়টিতে ভর করে গুঞ্জন উঠেছে, কোচের সঙ্গে ঝামেলার কারণে রিয়াল ছাড়তে পারেন রদ্রিগো। কাল আবার কোপা দেল রের কোয়ার্টার ফাইনালে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ম্যাচে শুরুর একাদশেও তাঁকে রাখেননি কোচ। সব মিলিয়ে গুঞ্জন হয়তো আরও ডালপালা মেলত! কিন্তু কীসের কী! দলের খুব প্রয়োজনের সময় বদলি হিসেবে নেমে চোখধাঁধানো এক গোল করে কোচের প্রশংসাই কুড়িয়ে নিয়েছেন রদ্রিগো।
ম্যাচের ১৯ মিনিটেই পিছিয়ে পড়া রিয়াল মাদ্রিদ শেষ পর্যন্ত আতলেতিকোর বিপক্ষে জিতেছে ৩-১ গোলে। স্কোরশিট দেখে জয়টাকে যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বিষয়টি আসলে মোটেই তেমন ছিল না। ম্যাচের বয়স তখন ৭৯ মিনিট হয়ে গেছে। গোলের জন্য হন্যে হয়ে ছুটছিল ১-০তে পিছিয়ে থাকা রিয়াল।
এমন সময়ে প্রতিপক্ষের অ্যাটাকিং থার্ডে ছোট করে পাস দেন লুকা মদরিচ। বলে প্রথম স্পর্শেই তিনি ছিটকে ফেলেন দুই পাশে থাকা প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়কে। এরপর এমন অবলীলায় ড্রিবলিং করে এগিয়ে যান, যেন তাঁর আশপাশে কেউই নেই।
বক্সের মধ্যে ঢোকার পর রদ্রিগো দেখতে পান, ছড়িয়ে ছিটিয়ে সেখানে প্রতিপক্ষের পাঁচজন খেলোয়াড়। তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানাতে আসে দুজন। রদ্রিগো বল নিয়ে চলে যান বক্সের বাঁ দিকে। আতলেতিকোর পাঁচজন খেলোয়াড়কে কোনো সুযোগ না দিয়ে একটু এগিয়ে গিয়ে ডান পায়ের বুটের সামনের দিক দিয়ে বল পাঠান জালে।
আতলেতিকোর গোলকিপার ইয়ান ওবলাক ডান দিকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অন্যদিকে ওবলাকের সামনে থাকা তিন ডিফেন্ডারের দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বল জালে ঢুকে যেতে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। তাঁরা সবাই-ই হয়তো ভেবেছিলেন রদ্রিগো বলটি দূরের পোস্টে মারবেন!
রদ্রিগোর এ গোল নিয়ে ম্যাচ শেষে আনচেলত্তি বলেছেন, ‘ওর গোলটি ছিল অসাধারণ। এই গোল ওর মানটা বুঝিয়ে দেয়। কঠিন জিনিসগুলো ও এমনভাবে করে যে দেখে সেটাকে খুব সহজ মনে হয়। আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়া্ড় সে।’
৬৯ মিনিটে বদলি হিসেবে নেমে ১০ মিনিটের মধ্যে রিয়ালকে সমতায় ফেরানো রদ্রিগোকে পরে মাঠ থেকে তুলে নেন আনচেলত্তি। এবার অবশ্য রদ্রিগো আগের ভুলটি করেননি। কোচের সঙ্গে হাত মিলিয়েই ডাগআউটের চেয়ারে বসেছেন। তাঁকে তুলে নেওয়ার ব্যাখ্যা অবশ্য দিয়েছেন আনচেলত্তি, ‘ওর গোড়ালিতে কিছু সমস্যা ছিল। এ কারণেই তুলে নিয়েছি।’
রদ্রিগোর গোলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে ১০৪ মিনিটে রিয়ালের দ্বিতীয় গোলটি করেন করিম বেনজেমা। তাঁর গোলটিতে সহায়তা করেছেন ভিনিসিযুস জুনিয়র। পরে এই ব্রাজিলিয়ানও স্কোরশিটে নাম লিখিয়েছেন।
১৯ জানুয়ারির কথা। কোপা দেল রের শেষ ষোলোতে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচে ৫৬ মিনিটে রদ্রিগোকে মাঠ থেকে তুলে নেন রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ব্যাপারটা ভালো লাগেনি রদ্রিগোর। মাঠ থেকে নেমে আনচেলত্তির সঙ্গে হাত না মিলিয়েই ডাগআউটে চেয়ারে গিয়ে বসেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার। আনচেলত্তিও আবার এটা পছন্দ করেননি। সেই সময়ই রদ্রিগোকে কথা শোনান ইতালিয়ান কোচ।
বিষয়টিতে ভর করে গুঞ্জন উঠেছে, কোচের সঙ্গে ঝামেলার কারণে রিয়াল ছাড়তে পারেন রদ্রিগো। কাল আবার কোপা দেল রের কোয়ার্টার ফাইনালে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ম্যাচে শুরুর একাদশেও তাঁকে রাখেননি কোচ। সব মিলিয়ে গুঞ্জন হয়তো আরও ডালপালা মেলত! কিন্তু কীসের কী! দলের খুব প্রয়োজনের সময় বদলি হিসেবে নেমে চোখধাঁধানো এক গোল করে কোচের প্রশংসাই কুড়িয়ে নিয়েছেন রদ্রিগো।
ম্যাচের ১৯ মিনিটেই পিছিয়ে পড়া রিয়াল মাদ্রিদ শেষ পর্যন্ত আতলেতিকোর বিপক্ষে জিতেছে ৩-১ গোলে। স্কোরশিট দেখে জয়টাকে যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বিষয়টি আসলে মোটেই তেমন ছিল না। ম্যাচের বয়স তখন ৭৯ মিনিট হয়ে গেছে। গোলের জন্য হন্যে হয়ে ছুটছিল ১-০তে পিছিয়ে থাকা রিয়াল।
এমন সময়ে প্রতিপক্ষের অ্যাটাকিং থার্ডে ছোট করে পাস দেন লুকা মদরিচ। বলে প্রথম স্পর্শেই তিনি ছিটকে ফেলেন দুই পাশে থাকা প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়কে। এরপর এমন অবলীলায় ড্রিবলিং করে এগিয়ে যান, যেন তাঁর আশপাশে কেউই নেই।
বক্সের মধ্যে ঢোকার পর রদ্রিগো দেখতে পান, ছড়িয়ে ছিটিয়ে সেখানে প্রতিপক্ষের পাঁচজন খেলোয়াড়। তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানাতে আসে দুজন। রদ্রিগো বল নিয়ে চলে যান বক্সের বাঁ দিকে। আতলেতিকোর পাঁচজন খেলোয়াড়কে কোনো সুযোগ না দিয়ে একটু এগিয়ে গিয়ে ডান পায়ের বুটের সামনের দিক দিয়ে বল পাঠান জালে।
আতলেতিকোর গোলকিপার ইয়ান ওবলাক ডান দিকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অন্যদিকে ওবলাকের সামনে থাকা তিন ডিফেন্ডারের দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বল জালে ঢুকে যেতে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। তাঁরা সবাই-ই হয়তো ভেবেছিলেন রদ্রিগো বলটি দূরের পোস্টে মারবেন!
রদ্রিগোর এ গোল নিয়ে ম্যাচ শেষে আনচেলত্তি বলেছেন, ‘ওর গোলটি ছিল অসাধারণ। এই গোল ওর মানটা বুঝিয়ে দেয়। কঠিন জিনিসগুলো ও এমনভাবে করে যে দেখে সেটাকে খুব সহজ মনে হয়। আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়া্ড় সে।’
৬৯ মিনিটে বদলি হিসেবে নেমে ১০ মিনিটের মধ্যে রিয়ালকে সমতায় ফেরানো রদ্রিগোকে পরে মাঠ থেকে তুলে নেন আনচেলত্তি। এবার অবশ্য রদ্রিগো আগের ভুলটি করেননি। কোচের সঙ্গে হাত মিলিয়েই ডাগআউটের চেয়ারে বসেছেন। তাঁকে তুলে নেওয়ার ব্যাখ্যা অবশ্য দিয়েছেন আনচেলত্তি, ‘ওর গোড়ালিতে কিছু সমস্যা ছিল। এ কারণেই তুলে নিয়েছি।’
রদ্রিগোর গোলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে ১০৪ মিনিটে রিয়ালের দ্বিতীয় গোলটি করেন করিম বেনজেমা। তাঁর গোলটিতে সহায়তা করেছেন ভিনিসিযুস জুনিয়র। পরে এই ব্রাজিলিয়ানও স্কোরশিটে নাম লিখিয়েছেন।