সার্জিল খাঁন
ফ্লোরিডা জুড়ে চলছে বাঙ্গালীর উৎসব, বাংলার উৎসব। সঙ্গীত অনুষ্ঠান, কালচারাল অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসব। নানা উৎসবে মেতে আছে বাঙ্গালী আমেরিকানদের সাথে স্থানীয় আমেরিকানরাও।
করোনা পেরিয়ে, ৩ বছরের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে কর্ম ব্যস্ততায় ডুব দেয়া মানুষ এবার মেতেছে ৩ বছরের বকেয়া উৎসবে। যেখানে উৎসব সেখানেই ছুটে যাচ্ছে উৎসব পাগল মানুষরা, তাই এখন ফ্লোরিডায় বাঙ্গালীদের শহরগুলো মেতেছে বাধভাঙ্গা উচ্ছাসে।
ফ্লোরিডা জুড়ে চলছে বাঙ্গালীর উৎসব, বাংলার উৎসব। সঙ্গীত অনুষ্ঠান, কালচারাল অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসব। নানা উৎসবে মেতে আছে বাঙ্গালী আমেরিকানদের সাথে স্থানীয় আমেরিকানরাও।
করোনা পেরিয়ে, ৩ বছরের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে কর্ম ব্যস্ততায় ডুব দেয়া মানুষ এবার মেতেছে ৩ বছরের বকেয়া উৎসবে। যেখানে উৎসব সেখানেই ছুটে যাচ্ছে উৎসব পাগল মানুষরা, তাই এখন ফ্লোরিডায় বাঙ্গালীদের শহরগুলো মেতেছে বাধভাঙ্গা উচ্ছাসে।
বহুজন, বহু সংগঠন বহু ভাবে তাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা ও মমতা দিয়ে মাতোয়ারা করে রেখেছে উৎসব মুখর বাঙ্গালীকে। এমনই এক সংগঠন ফ্লোরিডা ঢাকা ক্লাব, ফোর্ট লটাডেল বাঙ্গালীর উৎসবের দায়িত্ব ৪ বছর ধরে নিজেদের কাধে বহন করে চলছে। ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি “মিন হোসেন” বলেছেন বাঙ্গালীর সার্বজনীন উৎসব লালন করা তাদের অন্যতম লক্ষ। এরই ধারাবাহিকতায় পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করে চলছেন। গত বছর তাদের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ৩০০ জন। দিনব্যপি উৎসবে অতিথিরা পিঠার যোগান দিয়ে থাকেন এবং ক্লাব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও দুপুরের খাবারের ব্যয় বহন করে। মিঃ হোসেন জানিয়েছেন এ বছর তাদের আমন্ত্রিত অতিথি থাকবেন ৬০০ জন।
আর একজন উৎসবের মানুষ “রোখসানা খান হিরা” ২০ বছর হলো বন্ধুদের সাথে নিয়ে ধরে রেখেছেন টেম্পা বে-এর বাংলা উৎসব। যেখানেই বাংলা সেখানেই হিরা, এভাবেই কাটিয়ে দিতে চান জীবনের বাকি অংশ। হিরার ফোকাস পরবর্তি প্রজন্ম, তাই তিনি তাদেরকেই রাখেন অগ্রভাগে।
উৎসবের আর এক কর্ণধার রোমেল। বাংলাদেশ সোসাইটি অব সন্ট্রোল ফ্লোরডিার সভাপতি রোমেল হোসনে, তিনি গত ৯ বছর ধরে সাফল্যেরে সাথে পিঠা উৎসব করছেন। তিরি বলেছেন সন্ট্রোল ফ্লোরিডার সবচেয়ে পুরনো বাংলাদশেী সংগঠন তাদের। শুধু পিঠা উৎসবই না তারা বাঙ্গালীর সকল উৎসব ধারন করে আছেন। তাদের সবচেয়ে বড় আয়োজন বশৈাখী উৎসব।
এদিকে সানরাইস সিভিক সেন্টারে ১২ ফেব্রæয়ারি দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত একতারা আয়োজিত বসন্ত উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। একতারা আয়োজকরা বলেছেন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনকারিদের জন্য গাড়ি পার্ক ও প্রবেশ চার্জ ফ্রি।
বড় উৎসবগুলো মাতিয়ে রাখতে বাংলাদেশ ও ভারত থেকে নিয়ে আসা হয় কন্ঠ, নৃত্য ও অভিনয় শিল্পীদের। তাদের অংশগ্রহনে আরও রঙ্গিন হয় উৎসবের আঙ্গিনা। এমনই একটি বড় উৎসব এশিয়ান ট্রেড ফুড ফেয়ার ও কালচারাল-শো, আগামী ৩ ও ৪ মার্চ ফ্লোরিডার নয়নাভিরাম শহর মীরামারের রিজিওনাল পার্ক এমপি-থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হওয়ার অপেক্ষায় আছে। আয়োজকরা বলেছেন তারা ২৮ বছর ধরে সফল ভাবে এ অনুষ্ঠান অয়োজন করে চলেছেন।
এই সাংস্কৃতিক-প্রাণ মানুষরা আছেন বলেই প্রবাসী বাঙ্গালী একটা উৎসবের আঙ্গিনা পেয়েছে। এরকম আরও অনেক সংগঠকের হাত ধরে ফ্লোরিডার বাঙ্গালী শহরগুলো মেতেছে উৎসবের সিজনে। এ উৎসব এখন শুধু বাঙ্গালী আমেরিকানদের না, অন্য আমেরিকানরাও এ উন্মাদনার ভাগ ছাড়তে রাজি না তাই তারাও মেতে ওঠে উৎসবের তালে।
বড় শহরগুলোতে প্রতিদিনই কোথাও না কেথাও উৎসব লেগেই আছে।
সার্জিল খাঁন
ফ্লোরিডা জুড়ে চলছে বাঙ্গালীর উৎসব, বাংলার উৎসব। সঙ্গীত অনুষ্ঠান, কালচারাল অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসব। নানা উৎসবে মেতে আছে বাঙ্গালী আমেরিকানদের সাথে স্থানীয় আমেরিকানরাও।
করোনা পেরিয়ে, ৩ বছরের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে কর্ম ব্যস্ততায় ডুব দেয়া মানুষ এবার মেতেছে ৩ বছরের বকেয়া উৎসবে। যেখানে উৎসব সেখানেই ছুটে যাচ্ছে উৎসব পাগল মানুষরা, তাই এখন ফ্লোরিডায় বাঙ্গালীদের শহরগুলো মেতেছে বাধভাঙ্গা উচ্ছাসে।
ফ্লোরিডা জুড়ে চলছে বাঙ্গালীর উৎসব, বাংলার উৎসব। সঙ্গীত অনুষ্ঠান, কালচারাল অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসব। নানা উৎসবে মেতে আছে বাঙ্গালী আমেরিকানদের সাথে স্থানীয় আমেরিকানরাও।
করোনা পেরিয়ে, ৩ বছরের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে কর্ম ব্যস্ততায় ডুব দেয়া মানুষ এবার মেতেছে ৩ বছরের বকেয়া উৎসবে। যেখানে উৎসব সেখানেই ছুটে যাচ্ছে উৎসব পাগল মানুষরা, তাই এখন ফ্লোরিডায় বাঙ্গালীদের শহরগুলো মেতেছে বাধভাঙ্গা উচ্ছাসে।
বহুজন, বহু সংগঠন বহু ভাবে তাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা ও মমতা দিয়ে মাতোয়ারা করে রেখেছে উৎসব মুখর বাঙ্গালীকে। এমনই এক সংগঠন ফ্লোরিডা ঢাকা ক্লাব, ফোর্ট লটাডেল বাঙ্গালীর উৎসবের দায়িত্ব ৪ বছর ধরে নিজেদের কাধে বহন করে চলছে। ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি “মিন হোসেন” বলেছেন বাঙ্গালীর সার্বজনীন উৎসব লালন করা তাদের অন্যতম লক্ষ। এরই ধারাবাহিকতায় পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করে চলছেন। গত বছর তাদের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ৩০০ জন। দিনব্যপি উৎসবে অতিথিরা পিঠার যোগান দিয়ে থাকেন এবং ক্লাব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও দুপুরের খাবারের ব্যয় বহন করে। মিঃ হোসেন জানিয়েছেন এ বছর তাদের আমন্ত্রিত অতিথি থাকবেন ৬০০ জন।
আর একজন উৎসবের মানুষ “রোখসানা খান হিরা” ২০ বছর হলো বন্ধুদের সাথে নিয়ে ধরে রেখেছেন টেম্পা বে-এর বাংলা উৎসব। যেখানেই বাংলা সেখানেই হিরা, এভাবেই কাটিয়ে দিতে চান জীবনের বাকি অংশ। হিরার ফোকাস পরবর্তি প্রজন্ম, তাই তিনি তাদেরকেই রাখেন অগ্রভাগে।
উৎসবের আর এক কর্ণধার রোমেল। বাংলাদেশ সোসাইটি অব সন্ট্রোল ফ্লোরডিার সভাপতি রোমেল হোসনে, তিনি গত ৯ বছর ধরে সাফল্যেরে সাথে পিঠা উৎসব করছেন। তিরি বলেছেন সন্ট্রোল ফ্লোরিডার সবচেয়ে পুরনো বাংলাদশেী সংগঠন তাদের। শুধু পিঠা উৎসবই না তারা বাঙ্গালীর সকল উৎসব ধারন করে আছেন। তাদের সবচেয়ে বড় আয়োজন বশৈাখী উৎসব।
এদিকে সানরাইস সিভিক সেন্টারে ১২ ফেব্রæয়ারি দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত একতারা আয়োজিত বসন্ত উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। একতারা আয়োজকরা বলেছেন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনকারিদের জন্য গাড়ি পার্ক ও প্রবেশ চার্জ ফ্রি।
বড় উৎসবগুলো মাতিয়ে রাখতে বাংলাদেশ ও ভারত থেকে নিয়ে আসা হয় কন্ঠ, নৃত্য ও অভিনয় শিল্পীদের। তাদের অংশগ্রহনে আরও রঙ্গিন হয় উৎসবের আঙ্গিনা। এমনই একটি বড় উৎসব এশিয়ান ট্রেড ফুড ফেয়ার ও কালচারাল-শো, আগামী ৩ ও ৪ মার্চ ফ্লোরিডার নয়নাভিরাম শহর মীরামারের রিজিওনাল পার্ক এমপি-থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হওয়ার অপেক্ষায় আছে। আয়োজকরা বলেছেন তারা ২৮ বছর ধরে সফল ভাবে এ অনুষ্ঠান অয়োজন করে চলেছেন।
এই সাংস্কৃতিক-প্রাণ মানুষরা আছেন বলেই প্রবাসী বাঙ্গালী একটা উৎসবের আঙ্গিনা পেয়েছে। এরকম আরও অনেক সংগঠকের হাত ধরে ফ্লোরিডার বাঙ্গালী শহরগুলো মেতেছে উৎসবের সিজনে। এ উৎসব এখন শুধু বাঙ্গালী আমেরিকানদের না, অন্য আমেরিকানরাও এ উন্মাদনার ভাগ ছাড়তে রাজি না তাই তারাও মেতে ওঠে উৎসবের তালে।
বড় শহরগুলোতে প্রতিদিনই কোথাও না কেথাও উৎসব লেগেই আছে।