গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।
গত বছরের জুলাই থেকে হঠাৎ চিনির বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। এর ফলে গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা এবং খোলা চিনি ৮৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। এরপর অক্টোবর, নভেম্বর ও জানুয়ারিতে তিন দফায় প্রতি কেজিতে ২৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা এবং খোলা চিনি ১০৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। কিন্তু বাজারে সরবরাহ সংকট ও পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে নির্ধারতি বাড়তি দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রধান (বিপণন) মো. মাযহার উল হক খান গতকাল সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এ বছর আমাদের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চিনির উৎপাদন খুবই কম। চলতি অর্থবছরে মাত্র ২১ হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদিত হয়েছে। আখের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।’
সরকারি চিনি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না—এমন তথ্যের বিষয়ে মাযহার উল হক খান বলেন, ‘আমাদের উৎপাদিত চিনি বাজারে পাওয়া যাবে না। কারণ আমরা নিজেরা সরাসরি ও ডিলারদের মাধ্যমে সুপারশপে সরবরাহ করছি। তাই সুপারশপে পাওয়া যাচ্ছে, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানে চিনির চাহিদা বেশি থাকে, তাই রমজান উপলক্ষে বাজারে বিশেষভাবে সরবরাহ করার চিন্তা রয়েছে আমাদের।’
তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা যেন সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করেন সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে খুচরা বাজারে নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি করা সম্ভব হবে না। এখন প্রতি কেজি খোলা চিনিতে খরচ পড়ছে ১১২ টাকা, বিক্রি করছি ১১৫ টাকায়।’
বর্তমানে দেশের বাজারে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পাঁচটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চিনি সরবরাহ করছে। দেশে উৎপাদন করে বাজারে সরবরাহ করছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে কারখানায় পরিশোধনের পর বাজারজাত করছে সিটি, এস আলম, দেশবন্ধু, মেঘনা ও আবদুল মোনেম লিমিটেড। সরাসরি পরিশোধিত চিনি আমদানি করে খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠান বছরে কমবেশি ২১ লাখ টন চিনি আমদানি করে। দেশে উৎপাদিত হয় প্রায় ২৫ হাজার টন। দেশের বাজারে চিনির চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
চিনি সরবরাহকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এলসি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে তারা চাহিদা অনুযায়ী চিনির আমদানি করতে পারছে না। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই থেকে ২৫ জানুয়ারি) চিনি আমদানি হয়েছে ১১ লাখ ৬৩ হাজার টন। এবার একই সময়ে আমদানি আট লাখ ৭৩ হাজার টন। জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চিনি খালাসের জটিলতা কেটে গেছে। এখন বাজারে চিনির সরবারাহ বাড়বে।’
রমজানের বাকি আর দেড় মাস : আর মাত্র দেড় মাস পরই আসছে রমজান। রমজান মাসে চিনির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ে। এই সময়ে চিনির সরবরাহ না বাড়াতে পারলে বাজারে চিনির সংকট দেখা দিতে পারে।