ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।
ন্যাটোর সামরিক নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী এখন জোটের বিশেষ সেনা দল র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্ব নিতে পারবে না। এর জন্য মূলত ইউক্রেনকে সহায়তা করতে গিয়ে দেশটির সামরিক সক্ষমতা ‘কমে যাওয়াকে’ দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে ব্রিটিশ মিডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম স্পুৎনিক।
যুক্তরাজ্য ২০২৩ সালের শেষের দিকে জার্মানির কাছ থেকে র্যাপিড রি-অ্যাকশন ফোর্সের নেতৃত্বভার নেবে। তবে স্পুৎনিক সামরিক জোটটি বার্লিনকে আরো এক বছরের জন্য এই বাহিনীর প্রধান থাকতে বলেছে, কারণ লন্ডন প্রয়োজনীয় পাঁচ হাজার সেনা সরবরাহ করতে অক্ষম।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির নাম উল্লেখ না করে স্পুৎানিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যের গোলাবারুদের ঘাটতি আছে। কম ব্যবহার হওয়ার কারণে অন্যান্য অস্ত্র নিয়েও গুরুতর সমস্যা আছে। পাশাপাশি আমরা ইউক্রেনে যে পরিমাণ গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ করছি, তার কারণেও সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
স্পুৎনিকের খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাজ্য এখন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এখন গত চার শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট। নৌবাহিনীর আকার ১৯৮২ সালের ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময়ের চেয়ে অর্ধেকেরও কম।
স্পুৎনিক বলছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি ডিফেন্স সিলেক্ট কমিটির প্রধান টোবিয়াস এলউড বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময়ে কয়েক’শ কোটি ডলার বিনিয়োগ সত্ত্বেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অবস্থা ভয়াবহ।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও তখন নিশ্চিত করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন। সংসদীয় কমিটির নেতা টোবিয়াস এলউড বলেছেন, ‘এই বাস্তবতা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। সব কিছু ইউক্রেনের ওপর ছেড়ে না দিয়ে সরাসরি রাশিয়ার মুখোমুখি হওয়া দরকার।’
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাজ্য সক্রিয়ভাবে ইউক্রেনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করছে। দেশটি ইউক্রেনীয়দের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। গত ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা করেছিলেন, ১৪টি অত্যাধুনিক চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক কিয়েভে পাঠানো হবে। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনারা ব্রিটিশ ট্যাংকগুলো পরিচালনার পদ্ধতি শিখতে শুরু করেছে।