প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্ব ব্যাংকের অভিযোগ মিথ্যা-বানোয়াট প্রমাণিত হয়েছে। ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থের জন্যই পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল।
আজ বুধবার (২২ জুন) সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রমত্তা পদ্মা নদী দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ একেবারেই বিচ্ছিন্ন ছিল। এই সেতুর মাধ্যমে তারই সংযোগ সাধন হয়েছে।
পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থ, ব্যক্তিগত একটা স্বার্থ, এই স্বার্থের জন্যই আমাদের ওপর দুর্নীতির অভিযোগ আনে বিশ্ব ব্যাংক। একজন বিশেষ ব্যক্তি এ ষড়যন্ত্র করেছিলেন। একজন ব্যক্তি যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদের জন্য এমন করতে পারেন তা ছিল আমার কল্পনার বাইরে। কারও ন্যূনতম দেশপ্রেম না থাকলেই এমনটি সম্ভব।
পদ্মা সেতু নিয়ে রাজনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর বিষয়ে জাপানের প্রতিবেদন আমাদের হাতে আসার পর ২০০১ সালের ৪ জুলাই আমরা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। বারবার এই নদীর ওপর সেতু করা যাবে না। তাই এই সেতুতেই রেল সেতু সংযুক্ত করেছি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী জানান, আমি কোনোমতেই পদ্মা নদীকে সংকোচন করার পক্ষে ছিলাম না। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন পদ্মা নদীর ঢেউ বা স্রোত কখন কোনদিকে যাবে সেটা কেউ বলতে পারে। তাই আমার সিদ্ধান্ত ছিল যে, পুরো নদীতেই যেন জাহাজ, স্টিমার চলাচল করতে পারে এমন ব্যবস্থা রাখা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্ব ব্যাংকের অভিযোগ মিথ্যা-বানোয়াট প্রমাণিত হয়েছে। ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থের জন্যই পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল।
আজ বুধবার (২২ জুন) সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রমত্তা পদ্মা নদী দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ একেবারেই বিচ্ছিন্ন ছিল। এই সেতুর মাধ্যমে তারই সংযোগ সাধন হয়েছে।
পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থ, ব্যক্তিগত একটা স্বার্থ, এই স্বার্থের জন্যই আমাদের ওপর দুর্নীতির অভিযোগ আনে বিশ্ব ব্যাংক। একজন বিশেষ ব্যক্তি এ ষড়যন্ত্র করেছিলেন। একজন ব্যক্তি যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদের জন্য এমন করতে পারেন তা ছিল আমার কল্পনার বাইরে। কারও ন্যূনতম দেশপ্রেম না থাকলেই এমনটি সম্ভব।
পদ্মা সেতু নিয়ে রাজনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর বিষয়ে জাপানের প্রতিবেদন আমাদের হাতে আসার পর ২০০১ সালের ৪ জুলাই আমরা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। বারবার এই নদীর ওপর সেতু করা যাবে না। তাই এই সেতুতেই রেল সেতু সংযুক্ত করেছি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী জানান, আমি কোনোমতেই পদ্মা নদীকে সংকোচন করার পক্ষে ছিলাম না। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন পদ্মা নদীর ঢেউ বা স্রোত কখন কোনদিকে যাবে সেটা কেউ বলতে পারে। তাই আমার সিদ্ধান্ত ছিল যে, পুরো নদীতেই যেন জাহাজ, স্টিমার চলাচল করতে পারে এমন ব্যবস্থা রাখা।