৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।
৯/১১-এর টুইন টাওয়ার হামলায় জড়িত সন্দেহে পাকিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তাকে। তার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে ঘাসান আল শারবির প্রতিটি দিন কেটেছে নিজের দেশ সৌদি আরবে ফেরার অপেক্ষায়। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা জানান, আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে আটক সৌদি নাগরিক ঘাসান আল শারবিকে তার দেশে পাঠানো হয়েছে।
আল শারবিকে ২০০২ সালে পাকিস্তানের ফয়সলাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুরুতে ফয়সলাবাদ কারাগারেই ছিলেন তিনি। পরে সৌদি এই প্রকৌশলীকে নিয়ে যাওয়া হয় গুয়ানতানামো কারাগারে। তাকে সন্দেহ করার কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় ৯/১১-এর হামলার জন্য বিমান ছিনতাই করা দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ছিল। ওই দুই আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে একই ফ্লাইট স্কুলে ক্লাসও করেছেন তিনি।
৯/১১ হামলার পর পাকিস্তানে চলে যান ঘাসান আল শারবি। ২০০২ সালে ফয়সলাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার সময় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, আল শারবি বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ নিতে পাকিস্তানে গিয়েছেন। তবে ২০০৮ সালে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু তার পরও ছাড়া পাননি আল শারবি। দীর্ঘ ২১ বছর বিনা বিচারে গুয়ানতামো বের যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি সংলগ্ন কারাগারে থাকতে হয় তাকে।
আল শারবিকে এত দিন পর সৌদি আরবে ফেরানোর কারণ জানাতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, তিনি এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, তাই তাকে গুয়ানতানামো থেকে মুক্তি দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ডিওডি আরো জানিয়েছে, দেশে ফেরানো হলেও আল শারাবির ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে এবং নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে জানানোর শর্তও মানতে হবে তাকে।
৯/১১ হামলার সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের নাগরিক। গুয়ানতানামোয় একসময় মোট ৮০০ কয়েদি ছিল। আল শারাবি সৌদি আরবে ফেরায় সেখানে আরো ৩১ জন কারাবন্দি রয়েছে।