ফের নিম্নমুখী লেবাননের মুদ্রার মান। দেশটির ব্যাঙ্কগুলো পুনরায় ধর্মঘটে ফিরে যাওয়ার মুদ্রার মান একদম তলানিতে ঠেকেছে। সর্বশেষ সূত্র অনুযায়ী, মঙ্গলবার কালো বাজারে প্রতি ডলারে এক লক্ষ লেবানিজ পাউন্ড লেনদেন করেছে। মঙ্গলবার ব্যক্তিগত মানি এক্সচেঞ্জারদের ব্যবহৃত মোবাইল অ্যাপে প্রতি ডলারে এক লক্ষ পাউন্ডের নতুন রেট পোস্ট করা হয়েছে। এক্সচেঞ্জ শপ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো এই অ্যাপগুলো থেকে রেট ব্যবহার করে। কর্তৃপক্ষ বার বার চেষ্টা করেও অ্যাপগুলো বন্ধ করতে এবং সারা দেশে সন্দেহভাজন এক্সচেঞ্জারদের আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কর্তৃক অফিসিয়াল এক্সচেঞ্জ রেট ১ ডলারের ১৫ হাজার পাউন্ড নির্ধারণ করা হলেও, কালো বাজারের রেট এখন প্রায় সমস্ত লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এদিকে পাউন্ডের উপর আস্থা হারানোয় বেশিরভাগ মুদি দোকান, রেস্তোঁরা এবং অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য এবং পরিষেবার দাম ডলারে লেনদেন শুরু করেছে। যদিও এই “ডলারাইজেশন” এর লক্ষ্য মুদ্রাস্ফীতি কমানো এবং অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা, তবে এটি আরও বেশি লোককে দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দিয়ে সংকটকে আরও গভীর করতে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
২০১৯ সালে লেবাননের আর্থিক মন্দা শুরু হওয়ার পর থেকে পাউন্ড তলিয়ে যাচ্ছে। কয়েক দশক ধরে দেশটির রাজনৈতিক ও আর্থিক অভিজাতদের ব্যাপক দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার কারণে দেশটির অর্থনৈতিক দৈন্যদশা এখন প্রকট আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে ৬ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার লেবাননে তিন-চতুর্থাংশ মানুষ এখন দরিদ্র্য সীমার নিচে বাস করছে এবং প্রতিনিয়ত মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে।
লেবাননে অস্থিরতার সূত্রপাত হয়েছে মূলত ২০১৯ সালের অক্টোবরে। কয়েক দশকের দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার, প্রফুল্লতা ব্যয় ও আর্থিক অব্যবস্থাপনার পর এই সংকট শুরু হয়। ওই সময় ব্যাংকগুলো ডলার উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এমনকি অর্থ উত্তোলন ও লেনদেন নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তবে, দেশটির সরকার আজও পর্যন্ত মূলধন নিয়ন্ত্রণ আইন গৃহীত করতে পারেনি।
বিধিনিষেধের জেরে দেশটির জনগণের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম হয়। আর এই ক্ষোভ গিয়ে পড়ে অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর। তবে, এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রাজনৈতিক নির্দেশনাকে দায়ী করছে ব্যাংকগুলো। গত লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী সাদি ছামি বলেছিলেন, ‘সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রথমে ব্যাংকগুলোকেই যেতে হবে।’ ধারণা করা হচ্ছে, সংকটের জন্য ব্যাংকগুলোর ক্ষতি হবে সাত হাজার ২০০ কোটি ডলার। অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধারে আইএমএফের কাছে ৩০০ কোটি ডলারের জন্য ধরনা দিচ্ছে লেবানন সরকার। তবে আইএমএফের দাবি, প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়নে লেবাননের অগ্রগতি খুব ধীর।
ফের নিম্নমুখী লেবাননের মুদ্রার মান। দেশটির ব্যাঙ্কগুলো পুনরায় ধর্মঘটে ফিরে যাওয়ার মুদ্রার মান একদম তলানিতে ঠেকেছে। সর্বশেষ সূত্র অনুযায়ী, মঙ্গলবার কালো বাজারে প্রতি ডলারে এক লক্ষ লেবানিজ পাউন্ড লেনদেন করেছে। মঙ্গলবার ব্যক্তিগত মানি এক্সচেঞ্জারদের ব্যবহৃত মোবাইল অ্যাপে প্রতি ডলারে এক লক্ষ পাউন্ডের নতুন রেট পোস্ট করা হয়েছে। এক্সচেঞ্জ শপ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো এই অ্যাপগুলো থেকে রেট ব্যবহার করে। কর্তৃপক্ষ বার বার চেষ্টা করেও অ্যাপগুলো বন্ধ করতে এবং সারা দেশে সন্দেহভাজন এক্সচেঞ্জারদের আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কর্তৃক অফিসিয়াল এক্সচেঞ্জ রেট ১ ডলারের ১৫ হাজার পাউন্ড নির্ধারণ করা হলেও, কালো বাজারের রেট এখন প্রায় সমস্ত লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এদিকে পাউন্ডের উপর আস্থা হারানোয় বেশিরভাগ মুদি দোকান, রেস্তোঁরা এবং অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য এবং পরিষেবার দাম ডলারে লেনদেন শুরু করেছে। যদিও এই “ডলারাইজেশন” এর লক্ষ্য মুদ্রাস্ফীতি কমানো এবং অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা, তবে এটি আরও বেশি লোককে দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দিয়ে সংকটকে আরও গভীর করতে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
২০১৯ সালে লেবাননের আর্থিক মন্দা শুরু হওয়ার পর থেকে পাউন্ড তলিয়ে যাচ্ছে। কয়েক দশক ধরে দেশটির রাজনৈতিক ও আর্থিক অভিজাতদের ব্যাপক দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার কারণে দেশটির অর্থনৈতিক দৈন্যদশা এখন প্রকট আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে ৬ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার লেবাননে তিন-চতুর্থাংশ মানুষ এখন দরিদ্র্য সীমার নিচে বাস করছে এবং প্রতিনিয়ত মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে।
লেবাননে অস্থিরতার সূত্রপাত হয়েছে মূলত ২০১৯ সালের অক্টোবরে। কয়েক দশকের দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার, প্রফুল্লতা ব্যয় ও আর্থিক অব্যবস্থাপনার পর এই সংকট শুরু হয়। ওই সময় ব্যাংকগুলো ডলার উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এমনকি অর্থ উত্তোলন ও লেনদেন নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তবে, দেশটির সরকার আজও পর্যন্ত মূলধন নিয়ন্ত্রণ আইন গৃহীত করতে পারেনি।
বিধিনিষেধের জেরে দেশটির জনগণের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম হয়। আর এই ক্ষোভ গিয়ে পড়ে অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর। তবে, এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রাজনৈতিক নির্দেশনাকে দায়ী করছে ব্যাংকগুলো। গত লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী সাদি ছামি বলেছিলেন, ‘সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রথমে ব্যাংকগুলোকেই যেতে হবে।’ ধারণা করা হচ্ছে, সংকটের জন্য ব্যাংকগুলোর ক্ষতি হবে সাত হাজার ২০০ কোটি ডলার। অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধারে আইএমএফের কাছে ৩০০ কোটি ডলারের জন্য ধরনা দিচ্ছে লেবানন সরকার। তবে আইএমএফের দাবি, প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়নে লেবাননের অগ্রগতি খুব ধীর।
ফের নিম্নমুখী লেবাননের মুদ্রার মান। দেশটির ব্যাঙ্কগুলো পুনরায় ধর্মঘটে ফিরে যাওয়ার মুদ্রার মান একদম তলানিতে ঠেকেছে। সর্বশেষ সূত্র অনুযায়ী, মঙ্গলবার কালো বাজারে প্রতি ডলারে এক লক্ষ লেবানিজ পাউন্ড লেনদেন করেছে। মঙ্গলবার ব্যক্তিগত মানি এক্সচেঞ্জারদের ব্যবহৃত মোবাইল অ্যাপে প্রতি ডলারে এক লক্ষ পাউন্ডের নতুন রেট পোস্ট করা হয়েছে। এক্সচেঞ্জ শপ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো এই অ্যাপগুলো থেকে রেট ব্যবহার করে। কর্তৃপক্ষ বার বার চেষ্টা করেও অ্যাপগুলো বন্ধ করতে এবং সারা দেশে সন্দেহভাজন এক্সচেঞ্জারদের আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কর্তৃক অফিসিয়াল এক্সচেঞ্জ রেট ১ ডলারের ১৫ হাজার পাউন্ড নির্ধারণ করা হলেও, কালো বাজারের রেট এখন প্রায় সমস্ত লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এদিকে পাউন্ডের উপর আস্থা হারানোয় বেশিরভাগ মুদি দোকান, রেস্তোঁরা এবং অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য এবং পরিষেবার দাম ডলারে লেনদেন শুরু করেছে। যদিও এই “ডলারাইজেশন” এর লক্ষ্য মুদ্রাস্ফীতি কমানো এবং অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা, তবে এটি আরও বেশি লোককে দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দিয়ে সংকটকে আরও গভীর করতে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
২০১৯ সালে লেবাননের আর্থিক মন্দা শুরু হওয়ার পর থেকে পাউন্ড তলিয়ে যাচ্ছে। কয়েক দশক ধরে দেশটির রাজনৈতিক ও আর্থিক অভিজাতদের ব্যাপক দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার কারণে দেশটির অর্থনৈতিক দৈন্যদশা এখন প্রকট আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে ৬ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার লেবাননে তিন-চতুর্থাংশ মানুষ এখন দরিদ্র্য সীমার নিচে বাস করছে এবং প্রতিনিয়ত মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে।
লেবাননে অস্থিরতার সূত্রপাত হয়েছে মূলত ২০১৯ সালের অক্টোবরে। কয়েক দশকের দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার, প্রফুল্লতা ব্যয় ও আর্থিক অব্যবস্থাপনার পর এই সংকট শুরু হয়। ওই সময় ব্যাংকগুলো ডলার উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এমনকি অর্থ উত্তোলন ও লেনদেন নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তবে, দেশটির সরকার আজও পর্যন্ত মূলধন নিয়ন্ত্রণ আইন গৃহীত করতে পারেনি।
বিধিনিষেধের জেরে দেশটির জনগণের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম হয়। আর এই ক্ষোভ গিয়ে পড়ে অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর। তবে, এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রাজনৈতিক নির্দেশনাকে দায়ী করছে ব্যাংকগুলো। গত লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী সাদি ছামি বলেছিলেন, ‘সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রথমে ব্যাংকগুলোকেই যেতে হবে।’ ধারণা করা হচ্ছে, সংকটের জন্য ব্যাংকগুলোর ক্ষতি হবে সাত হাজার ২০০ কোটি ডলার। অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধারে আইএমএফের কাছে ৩০০ কোটি ডলারের জন্য ধরনা দিচ্ছে লেবানন সরকার। তবে আইএমএফের দাবি, প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়নে লেবাননের অগ্রগতি খুব ধীর।
ফের নিম্নমুখী লেবাননের মুদ্রার মান। দেশটির ব্যাঙ্কগুলো পুনরায় ধর্মঘটে ফিরে যাওয়ার মুদ্রার মান একদম তলানিতে ঠেকেছে। সর্বশেষ সূত্র অনুযায়ী, মঙ্গলবার কালো বাজারে প্রতি ডলারে এক লক্ষ লেবানিজ পাউন্ড লেনদেন করেছে। মঙ্গলবার ব্যক্তিগত মানি এক্সচেঞ্জারদের ব্যবহৃত মোবাইল অ্যাপে প্রতি ডলারে এক লক্ষ পাউন্ডের নতুন রেট পোস্ট করা হয়েছে। এক্সচেঞ্জ শপ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো এই অ্যাপগুলো থেকে রেট ব্যবহার করে। কর্তৃপক্ষ বার বার চেষ্টা করেও অ্যাপগুলো বন্ধ করতে এবং সারা দেশে সন্দেহভাজন এক্সচেঞ্জারদের আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কর্তৃক অফিসিয়াল এক্সচেঞ্জ রেট ১ ডলারের ১৫ হাজার পাউন্ড নির্ধারণ করা হলেও, কালো বাজারের রেট এখন প্রায় সমস্ত লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এদিকে পাউন্ডের উপর আস্থা হারানোয় বেশিরভাগ মুদি দোকান, রেস্তোঁরা এবং অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য এবং পরিষেবার দাম ডলারে লেনদেন শুরু করেছে। যদিও এই “ডলারাইজেশন” এর লক্ষ্য মুদ্রাস্ফীতি কমানো এবং অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা, তবে এটি আরও বেশি লোককে দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দিয়ে সংকটকে আরও গভীর করতে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
২০১৯ সালে লেবাননের আর্থিক মন্দা শুরু হওয়ার পর থেকে পাউন্ড তলিয়ে যাচ্ছে। কয়েক দশক ধরে দেশটির রাজনৈতিক ও আর্থিক অভিজাতদের ব্যাপক দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার কারণে দেশটির অর্থনৈতিক দৈন্যদশা এখন প্রকট আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে ৬ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার লেবাননে তিন-চতুর্থাংশ মানুষ এখন দরিদ্র্য সীমার নিচে বাস করছে এবং প্রতিনিয়ত মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে।
লেবাননে অস্থিরতার সূত্রপাত হয়েছে মূলত ২০১৯ সালের অক্টোবরে। কয়েক দশকের দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার, প্রফুল্লতা ব্যয় ও আর্থিক অব্যবস্থাপনার পর এই সংকট শুরু হয়। ওই সময় ব্যাংকগুলো ডলার উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এমনকি অর্থ উত্তোলন ও লেনদেন নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তবে, দেশটির সরকার আজও পর্যন্ত মূলধন নিয়ন্ত্রণ আইন গৃহীত করতে পারেনি।
বিধিনিষেধের জেরে দেশটির জনগণের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম হয়। আর এই ক্ষোভ গিয়ে পড়ে অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর। তবে, এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রাজনৈতিক নির্দেশনাকে দায়ী করছে ব্যাংকগুলো। গত লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী সাদি ছামি বলেছিলেন, ‘সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রথমে ব্যাংকগুলোকেই যেতে হবে।’ ধারণা করা হচ্ছে, সংকটের জন্য ব্যাংকগুলোর ক্ষতি হবে সাত হাজার ২০০ কোটি ডলার। অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধারে আইএমএফের কাছে ৩০০ কোটি ডলারের জন্য ধরনা দিচ্ছে লেবানন সরকার। তবে আইএমএফের দাবি, প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়নে লেবাননের অগ্রগতি খুব ধীর।