ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার ধামরাইয়ে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে মামলার বাদীসহ জমির মালিকদের মারধর ও বাড়িঘর ভাঙচুরসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের বড় নালাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহত হয়েছেন মামলার বাদী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক, তার স্ত্রী সাজেদা বেগম, বিধবা মেয়ে ফাতেমা আক্তার, ছেলে সোলাইমান হোসেন, নাতি হৃদয় হোসেন, ভাই সামসুল ইসলাম কালু, হাবিবুর রহমান, আবুল কাসেম, মমতাজ বেগমসহ ১০ জন। আতদের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, মাসখানেক আগে গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আউলাদ হোসেনের ছেলে আতিকুর রহমানসহ কয়েকজন নালাই মৌজায় খাস জমিতে খেলার মাঠ বানানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর কাছে আবেদন করেন। কিন্তু সেখানে মাঠের জন্য পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউএনও অনুমতি দেননি। এরপরও সেখানে ৭৯ শতাংশ ব্যক্তি মালিকানা জমি দখল করে নেন তারা। এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন জমির মালিক হাবিবুর রহমান। মঙ্গলবার বিকেলে ওই জমিতে খেলতে যান কয়েক যুবক। এতে প্রতিবাদ করেন মালিকরা। প্রতিবাদ করায় আতিকুরের নেতৃত্বে রাতে তিন দফা জমির মালিকদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। এসব ঘটনায় জামির মালিকপক্ষের হয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফজলুল হক বাদী হয়ে গত বুধবার ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনসহ ৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার আসামিরা জামিনে বেরিয়ে ওই রাতেই ১০টার দিকে হামলা চালায়। বাদীর ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর করে। এ সময় বসতঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। এরপর অন্যান্য জমির মালিকদের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের গোয়ালঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আংশিক ঘর পুড়ে যায়।
মামলার বাদীর ছেলে সোলায়মান হোসেন জানান, দখলকারীরা আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, তাদের ভয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে বসবাস করছি।
ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, আসামিরা জামিনে এসে বাদীর ওপর হামলার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মারধর ও ভাঙচুরের সত্যতা মিলেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।