অধিকৃত পশ্চিম তীরে, যেখানে প্রায় ২৮ লাখ ফিলিস্তিনি বাস করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সেখানে সম্পূর্ণভাবে চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
সেখানকার বাসিন্দারা বলছেন, লোহার গেট, সিমেন্টের ব্লক এবং মাটির ঢিবি দিয়ে শহরের সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
কিছু জায়গায় নতুন সামরিক চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। জ্বালানি সরবরাহ ফুরিয়ে যাওয়ায় কিছু পেট্রোল স্টেশনে দিনভর দীর্ঘ লাইন ছিল।
‘এটি এমন এক দৃশ্য যা আমি দীর্ঘ কয়েক দশকে আগেও দেখেছি,’ বেইট সাহুর শহরের এক ট্যুর গাইড এ কথা বলেন, যিনি বর্তমানে কর্মহীন।
‘নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর কর্মকাণ্ডের জন্য ইসরায়েল সবসময় এমন সব নীতি গ্রহণ করে যার কারণে সব মানুষ শাস্তি পায়,’ অন্য বাসিন্দারা অভিযোগ করেন।
রোববার হামাস শাসিত গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায় একটি ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। যার ধারাবাহিকতায় পশ্চিম তীরের দোকান এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
সন্ধ্যায় বিক্ষুব্ধ আন্দোলন হয়। গত রাতে রামাল্লার কালান্দিয়া চেকপয়েন্টে ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে চার ফিলিস্তিনি নিহত হন।
হেবরনে, বুলডোজার দিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করার সময় একজন ব্যক্তি নিহত হন।