ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।
ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ৬৪৪ জন। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটিতে অন্তত ৩৮,০৪৪ জন নিহত হয়েছে। সিরিয়ার সরকার ও জাতিসংঘ বলছে, সেখানে ৫,৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
যথাসময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ না পৌঁছানোয় খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া তীব্র শীত ও মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া অনেক মানুষ এমন পরিস্থিতিতে মারা যেতে পারে।
৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে সিরিয়া ও তুরস্ক। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭.৮। সেখানেই থেমে থাকেনি, পরপর ১০০টি আফটার শকে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। তুরস্কের সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখের বেশি। সিরিয়ায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক এল-মোস্তাফা বেনলামিল জানিয়েছেন, দেশটিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এক কোটির বেশি মানুষ।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের ১০টি শহরের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ধ্বংস হয়ে গেছে দুই হাজার ৮১৮টি বাড়ি। যদিও বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে গাজিয়ানতেপের ২২০০ বছরের পুরনো প্রাসাদ। ১৯৯৯ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল তুরস্কে। একটি গোলসুক এবং একটি ডুজসে প্রদেশে। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৪ এবং ৭.০। ওই দুই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল ১৮ হাজার মানুষ। আহত হয়েছিল ৪৫ হাজার।